বরিশাল জেলার বিশেষ উল্লেখযোগ্য খেলার নাম ও বিবরণঃ ফুটবল, ক্রিকেট, এ্যাথলেটিক্স, কাবাডি, হ্যান্ডবল, ভলিবল, দাবা, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, বক্সিং, কুস্তি, জুডো, কারাতে, খো-খো, সাঁতার, হকি, উসু ইত্যাদি। এছাড়া গ্রামাঞ্চলে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য নৌকা বাইচ, লাঠিখেলা, দাড়িয়াবাধা, হা ডু ডু ও সাইক্লিস্ট দীলিপের বিভিন্ন ধরণের সাইকেল ক্রীড়া শৈলী উল্লেখযোগ্য।
প্রতি বছর প্রতিটি জেলায় 'জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট', প্রতিটি বিভাগে জেলা পর্যায়ের চ্যাম্পিয়ন দলসমূহ নিয়ে 'বিভাগীয় কমিশনার গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট' অনুষ্ঠিত হয়। এর ফলে একদিকে যেমন প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের মাধ্যমে জাতীয় ফুটবল দল সমৃদ্ধ হবে; অন্যদিকে গণমানুষের ব্যাপক সমাবেশে সরকারের কল্যাণধর্মী কর্মসূচি প্রচার, মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি সহজতর হবে মর্মে আশা করা যায়।
বরিশাল জেলা ক্রীড়া সংস্থার কার্যক্রম
বরিশাল জেলা ক্রীড়া সংস্থা প্রতি বৎসর যে সকল খেলাধুলা স্থানীয়ভাবে আয়োজন করে থাকে সে সকল খেলাধুলার তালিকা |
বরিশাল জেলা ক্রীড়া সংস্থা প্রতি বৎসর যে সকল খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করে থাকে |
১ম বিভাগ ক্রিকেট লীগ |
জাতীয় আন্তঃ জেলা ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপ |
২য় বিভাগ ক্রিকেট লীগ |
জাতীয় বয়সভিত্তিক/যুব ফুটবল চ্যাম্পিয়নশীপ |
১ম বিভাগ ক্রিকেট লীগ |
জাতীয় কাবাডি প্রতিযোগিতা |
২য় বিভাগ ক্রিকেট লীগ |
জাতীয় সাঁতার প্রতিযোগিতা |
১ম বিভাগ ক্রিকেট লীগ |
জাতীয় ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়নশীপ |
২য় বিভাগ ক্রিকেট লীগ |
জাতীয় দাবা প্রতিযোগিতা |
হকি লীগ |
জাতীয় কারাতে প্রতিযোগিতা |
জাতীয় স্কুল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট |
আন্তঃ জেলা ভলিবল প্রতিযোগিতা |
বয়স ভিত্তিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট |
যুব হকি প্রতিযোগিতা |
ডিএসএ কাপ দাবা প্রতিযোগিতা |
বিভাগীয় এ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা |
ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট |
বিভাগীয় সাঁতার প্রতিযোগিতা |
প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট |
|
জাতীয় স্কুল ও মাদ্রাসা ক্রীড়া প্রতিযোগিতা |
|
ইতিহাস-এতিহ্যে সমৃদ্ধ ‘বাংলার ভেনিস’ বরিশাল জেলা সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াক্ষেত্রে আগামীতে আরো উন্নত হবে মর্মে আশা করা যায়।
তৎকালীন সময়ের প্রভাবশালী জমিদার আগা বাকের খানের নামানুসারে এ জেলার নামকরণ হয়। ১৮০১ সালের ১লা মে স্যার জন শ্যোর এ জেলার সদর দপ্তর বর্তমানে বরিশাল শহরে স্থানান্তরিত করেন। পরবর্তীতে বরিশাল নামেই এ জেলা পরিচিতি পায়। ১৮১৭ সালে এই জেলা একটি কালেক্টরেটে পরিণত হয়।
পাকিস্তান আমলেই পটুয়াখালী মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।
সাক্ষরতার হারের এ চিত্র উঠে এসেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জনশুমারি ও গৃহগণনা, ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে। জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাক্ষরতার হারে সবচেয়ে এগিয়ে ঢাকা বিভাগ, হার প্রায় ৭৯। এর পরে রয়েছে বরিশাল, ৭৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
বরিশাল জেলা আমড়া এর জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া বরিশালকে বাংলার ভেনিস বলা হয়।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।