বরিশাল জেলায় পত্র-পত্রিকা গুলো -
পত্রিকার নাম |
সম্পাদক |
দৈনিক আজকের বার্তা |
কাজী নাসির উদ্দীন বাবু |
দৈনিক বরিশাল ভোরের আলো |
মো. হাফিজুর রহমান |
দৈনিক শাহনামা |
কাজী আবুল কালাম আজাদ |
দৈনিক বাংলার বনে |
শাহ্ শারমিন |
দৈনিক দক্ষিণাঞ্চল |
এস এম ইকবাল |
দৈনিক আজকের পরিবর্তন |
সৈয়দ দুলাল |
দৈনিক মতবাদ |
মোঃ মুরাদ আহমেদ |
দৈনিক সত্য সংবাদ |
মীর মনিরুজ্জামান |
দৈনিক বরিশাল বার্তা |
রুনা রহমান |
দৈনিক ভোরের অঙ্গীকার |
মাকসুদুর রহমান |
দৈনিক বরিশাল প্রতিদিন |
কাজী মফিজুল ইসলাম |
দৈনিক বিপ্লবী বাংলাদেশ |
নুরুল আলম ফরিদ |
দৈনিক বরিশালের আজকাল |
তপংকর চক্রবর্তী |
দৈনিক আজকের বরিশাল |
মো. খলিলুর রহমান |
সাপ্তাহিক বরিশাল সময় |
কে এম তারেকুল আলম |
তৎকালীন সময়ের প্রভাবশালী জমিদার আগা বাকের খানের নামানুসারে এ জেলার নামকরণ হয়। ১৮০১ সালের ১লা মে স্যার জন শ্যোর এ জেলার সদর দপ্তর বর্তমানে বরিশাল শহরে স্থানান্তরিত করেন। পরবর্তীতে বরিশাল নামেই এ জেলা পরিচিতি পায়। ১৮১৭ সালে এই জেলা একটি কালেক্টরেটে পরিণত হয়।
পাকিস্তান আমলেই পটুয়াখালী মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।
সাক্ষরতার হারের এ চিত্র উঠে এসেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জনশুমারি ও গৃহগণনা, ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে। জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাক্ষরতার হারে সবচেয়ে এগিয়ে ঢাকা বিভাগ, হার প্রায় ৭৯। এর পরে রয়েছে বরিশাল, ৭৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
বরিশাল জেলা আমড়া এর জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া বরিশালকে বাংলার ভেনিস বলা হয়।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।