বরিশাল সদর উপজেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো -
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় |
|
১৩৩টি |
বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় |
|
৫৩টি |
কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় |
|
১৪টি |
জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় |
|
০৭টি |
উচ্চ বিদ্যালয় (সহশিক্ষা |
|
৬৫টি |
উচ্চ বিদ্যালয় (বালিকা) |
|
২০টি |
দাখিল মাদ্রাসা |
|
২৬টি |
আলিম মাদ্রাসা |
|
০৫টি |
ফাজিল মাদ্রাসা |
|
০৩টি |
কামিল মাদ্রাসা |
|
০৩টি |
কলেজ(সহপাঠ) |
|
১২টি |
কলেজ(বালিকা) |
|
০২টি |
শিক্ষারহার |
|
৬৫% |
|
পুরুষ |
৬৮% |
|
মহিলা |
৬২% |
তৎকালীন সময়ের প্রভাবশালী জমিদার আগা বাকের খানের নামানুসারে এ জেলার নামকরণ হয়। ১৮০১ সালের ১লা মে স্যার জন শ্যোর এ জেলার সদর দপ্তর বর্তমানে বরিশাল শহরে স্থানান্তরিত করেন। পরবর্তীতে বরিশাল নামেই এ জেলা পরিচিতি পায়। ১৮১৭ সালে এই জেলা একটি কালেক্টরেটে পরিণত হয়।
পাকিস্তান আমলেই পটুয়াখালী মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।
সাক্ষরতার হারের এ চিত্র উঠে এসেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জনশুমারি ও গৃহগণনা, ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে। জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাক্ষরতার হারে সবচেয়ে এগিয়ে ঢাকা বিভাগ, হার প্রায় ৭৯। এর পরে রয়েছে বরিশাল, ৭৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
বরিশাল জেলা আমড়া এর জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া বরিশালকে বাংলার ভেনিস বলা হয়।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।