এ পর্যন্ত মোট ৫টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশে উপজেলা পরিষদ ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয় ১৯৮২ সালে। এর অধীনে ১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর প্রথম ৪৫টি থানাকে এবং পরবর্তীতে ৪৬০টি থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। ১৯৮৫ সালে প্রথম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ১৯৯০, ২০০৯, ২০১৪ এবং সর্বশেষ ২০১৯ সালে পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৯০ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ছিলেন বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ।তবে এটি সাংবিধানিক ভাবে স্বীকৃত ছিলো না। ১৯৯৬ সালের ২৭ মার্চ জাতীয় সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইন পাস হয়। এর ফলে ১৯৯৬ সালের ৩০ মার্চ বিচারপতি হাবিবুর রহমান কে প্রধান উপদেষ্টা করে সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সাংবিধানিকভাবে অনুষ্ঠিত প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন।
পার্বত্য চট্রগ্রাম অঞ্চলের রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবন এ ৩ টি জেলার জনগনের সার্বিক উন্নয়নের জন্য রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ তার শাসনামলে ১৯৮৯ সালে চতুর্থ জাতীয় সংসদে পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ গঠন করে একটি বিল পাস করে। ১৯৮৯ সালের ৬ মার্চ রাষ্ট্রপতির অনুমোদন লাভ করে তা আইনে পরিণত হয়।
অ্যাটর্নি জেনারেল নির্বাহী বিভাগের বা সরকারের পক্ষে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিচারিক কর্মকান্ডে প্রধান কুশলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকে। অ্যাটর্নি জেনারেল হলো একটি সাংবিধানিক পদ। অ্যাটর্নি জেনারেল সরকারকে সংবিধান, সাধারণ আইন, আন্তর্জাতিক চুক্তি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আইনগত পরামর্শ দেন। সরকারের পক্ষে আদালতে উপস্থিত থাকেন। বলা যায় অ্যাটর্নি জেনারেল হলো সরকারের আইনগত পরামর্শক।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনস্থ দপ্তরসমূহ:হলো-
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ
বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ
পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপ কর্তৃপক্ষ
গভর্ন্যান্স ইনোভেশন ইউনিট
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা
এনজিও বিষয়ক ব্যুরো
স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স
উপআঞ্চলিক সহযোগিতা সেল (এসআরসিসি)
বেসরকারি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (পিইপিজেড)
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার প্রধান। তিনি তাঁর প্রয়োজন অনুসারে মন্ত্রি নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করেন এবং দপ্তর বন্টন করেন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তিনি মন্ত্রীদেও পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তিনি মন্ত্রণালয়ের কাজের সমন্বয় করেন। প্রধানমন্ত্রী যেকোন সময়ে যেকোন মন্ত্রীকে পদত্যাগের অনুরোধ করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে মন্ত্রিসভার অস্তিত্ব থাকে না। মন্ত্রিসভার অধিবেশন আহবান , কার্যসূচী নির্ধারণ ,অধিবেশন সভা পরিচালনা ,মন্ত্রীদের দপ্তর বন্টন , মন্ত্রী ও বিভিন্ন দপ্তরের কার্যাবলী পরিচালনা ও তত্ত্বাবধান করা প্রভূতি সকল দায়িত্ব মূলত তার উপর ন্যস্ত এজন্য তাকে ক্যাবিনেট তোরণের প্রধান স্তম্ভ ( Keystone of the Cabinet Arch ) বলা হয়।