বাগমারা উপজেলা বহু রকম ব্যবসা রয়েছে। সেগুলো নিম্নে তুরেধরা হলো:
১ । সকল ধরনের কৃষি উৎপাদিত ফসল:
ধান: বাগমারায় ব্যাপক পরিমাণে বুরো, আউশও আমন ধান উৎপাদন হয় ।
গম:বাগমারায় ব্যাপক পরিমাণে গম উৎপাদন হয় ।
আলু:বাগমারায় ব্যাপক পরিমাণে আলূ উৎপাদন হয়ে থাকে যা উৎপাদিত ফসলের মধ্যে পরিমাণে বেশি ।
ভুট্টা:বাগমারায় ব্যাপক পরিমাণে ভুট্রা ও উৎপাদন হয়ে থাকে ।
পেয়াজ:বাগমারায় ব্যাপক পরিমাণে পিয়াজ উৎপাদন হয়ে থাকে ।
পান:বাগমারায় ব্যাপক পরিমাণে পান উৎপাদন হয়ে থাকে যা উৎপাদিত ফসলের মধ্যে পরিমাণে বেশি ।
২ । মাছ চাষ অবশ্য বেশ লাভ জনক
এর মধ্যে আলু ফসল উৎপাদন বেশি বলে আলু কেনা বেচা সঙ্গে প্রায় লোকই সম্পৃক্ত।
এর ফলে এখানে আলু রাখার জন্য কোল্ড ষ্টোর নির্মিত হয়েছে।
রজশাহী জেলা আম, রাজশাহী সিল্ক শাড়ি, খেজুরের গুড় এবং শংকরের ক্ষীরের চমচম এর জন্য বিখ্যাত।
রাজশাহীর অন্যতম ঐতিহ্যবাহী খাবার কলাইয়ের রুটি। দেশ স্বাধীনের পর সত্তর দশকেই রাজশাহী শহরে ও বাংলেদেশে কলাইয়ের রুটি বিক্রির সূচনা হয়। পূর্বে নিম্ন আয়ের শ্রমিক শ্রেণির মানুষ কলাইয়ের রুটি কিনে খেলেও এখন সব পেশার মানুষের কাছেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মহানগরীর সব এলাকাতেই ফুটপাতে খুপড়ি মত অথবা ছোট কলাইয়ের রুটির দোকান আছে। বর্তমানে রেস্টুরেন্টের মতো উন্নত আয়োজনে কলাইয়ের রুটির দোকানের সংখ্যার ক্রম বৃদ্ধি ঘটছে।
রাজশাহী শহরকে কেন্দ্র করে ১৭৭২ সালে জেলা গঠন করা হয়। ১৮৭৬ সালে গঠিত হয় রাজশাহী পৌরসভা। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে রূপান্তরিত হয়।
বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন জনপদ হলাে পুণ্ড্র। বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অবস্থানভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে পুণ্ড্র জনপদ। প্রাচীন পুণ্ড রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর।