The Ballpen
বাগেরহাট জেলায় কৃষিতথ্য - theballpen

বাগেরহাট জেলায় কৃষিতথ্য

23rd Dec 2022 | বাগেরহাট জেলা |

মোট জমির পরিমাণ ১,৭৪,৮২৪হেক্টর। আবাদী ১,৫৬,৩৮৮হেক্টর (ফসলীজমি ১,৩৩,৮৯৮ হেক্টর, ফলবাগান ২২,৪৯০হেক্টর), অনাবাদী/পতিত ৮,৯৭৮হেক্টর, স্থায়ীজলাবদ্ধজমি ৯,৪৫৮হেক্টর।প্রধান উৎপন্ন ফসল: ধান, পাট, পান, কলা, নারিকেল, সুপারি, ডাল, আলু, তরমুজ, আখ ও শাকসবজি। এ অঞ্চল চিংড়ি মাছ উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।





Related

বাগেরহাট কত সালে জেলা হয়?

১৯৮৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বাগেরহাট মহকুমা জেলায় উন্নীত হয়



Related

বাগেরহাট জেলা কোন জনপদের অন্তর্ভুক্ত ছিল?

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের একটি উপকূলীয় জেলা বাগেরহাট। প্রাচীন সমতটের এই জনপদের সমৃদ্ধির ইতিহাস উপমহাদেশের বহু প্রাচীন জনপদের সমকালীন ও সমপর্যায়ের। বর্তমানে খুলনা বিভাগের অন্তর্গত বাগেরহাট শহরের পূর্ব নাম ছিল 'খলিফাতাবাদ'।



Related

বাগেরহাট জেলার বিখ্যাত খাবার

বাগেরহাটের ঐতিহ্যবাহী খাবারের কথা আসলেই সবার প্রথমে আসে চুই ঝালের কথা। চুই ঝালে গরুর মাংস কিংবা খাসির মাংস, একনামে বিখ্যাত! খুলনা যাবেন আর চুই ঝালের তরকারি খাবেন না তা একদম হবে না। চুই বাংলাদেশের একটি অপ্রচলিত মশলা জাতীয় ফসল।



Related

বাগেরহাট কিসের জন্য বিখ্যাত

বিখ্যাত বাগেরহাট দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের এই ঐতিহাসিক জেলাটি মূলত উৎপাদনে এগিয়ে থাকা চিংড়ি ও সুপারির জন্য বিখ্যাত। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দর্শনীয় স্থান ষাট গম্বুজ মসজিদ এই জেলায় অবস্থিত। এছাড়া দেশে চিংড়ি এবং সুপারি উৎপাদনে সবার শীর্ষে এই জেলা।



Related

বাগেরহাট জেলার সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?

পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাগেরহাট প্রথম প্রবেশ করে ২৪ এপ্রিল ১৯৭১ শনিবার। মুক্তিযুদ্বের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল এম এ জি ওসমানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়।