The Ballpen
বান্দারবান জেলার মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা কারা? - theballpen

বান্দারবান জেলার মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা কারা?

5th Dec 2022 | বান্দরবান জেলা |

মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা:

ক্রমিকনং:

       মুক্তিযোদ্ধার নাম

   ০১

জনাব মোমিয়া

পিতা-মৃত-মো: বাদশাহ মিয়া

   ০২

জনাব  আবদুল মোনায়েম চৌধুরী

পিতা-মৃত-খুল্যা মিয়া

   ০৩

জনাব মো: শফিকুর রহমান

পিতা-মৃত-হাজি চুনু মিয়া

   ০৪

জনাব সফিকুর রহমান

পিতা-মৃত- মোহাম্মদ আলী

   ০৫

জনাব আবুল কাশেম চৌধুরী

পিতা- মৃত আবদুল খালেক

   ০৬

জনাব সত্যেন্দ্র মজুমদার

পিতা-মৃত-ব্রজ মোহন মজুমদার

   ০৭

জনাব নজরুল ইসলাম ভুইয়া

পিতা-মৃত গোলাম নবী ভুইয়া

   ০৮

জনাব সেলিম আহমেদ চৌধুরী (মৃত)

পিতা- মৃত খায়ের আহম্মদ

   ০৯

জনাব মা: আবদুল জলিল

পিতা- মোঃ আবদুল বারিক

   ১০

আনোয়ারা বেগম

স্বামী- মৃত মোঃ ইসমাইল

   ১১

ছেনোয়ারা বেগম

স্বামী - মৃত আঃ মুনাফ

   ১২

লিপিকা মল্লিক

স্বামী - মৃত চিত্ত রঞ্জন মল্লিক

   ১৩

রুমা মল্লিক

স্বামী-মৃত সত্য রঞ্জন মল্লিক

   ১৪

জনাব সাধন চন্দ্র দাশ

পিতা- মৃত উপেন্দ্র লাল দাশ

   ১৫

ইছমত আরা বেগম

স্বামী-মৃত হোসেন চৌধুরী

   ১৬

মৃত আবদুচ ছবুর

পিতা-মৃত আলী মিয়া

   ১৭

জনাব মংশৈহ্লা মার্মা

পিতা-মৃত-মংসুইচা মার্মা

   ১৮

জনাব কবীর আহমেদ

পিতা-মৃত ফজলুর রহমান

   ১৯

ফিরোজা বেগম

স্বামী-মৃত মাহবুবুর রহমান

   ২০

মোঃ আবদুল আজিজ

পিতা-মৃত আঃ রহিম

   ২১

জনাব সুশীল বড়ুয়া (মৃত)

পিতা-মৃত দীপক রঞ্জন বড়ুয়া

  ২২

মৃত- সুবল চন্দ্র মুহুরী

পিতা-মৃত রবীন্দ্র লাল মুহুরী

  ২৩

জনাব আবুল হোসেন

পিতা-মৃত খলিলুর রহমান

  ২৪

জনাব সামসুল ইসলাম সিকদার

পিতা-মৃত সৈয়দ সিকদার

  ২৫

মমতাজ বেগম

স্বামী-মৃত মোখলেছুর রহমান

  ২৬

জনাব মৃদুল সরকার

মৃত গোপাল সরকার

  ২৭

জনাব কাজল কান্তি বিশ্বাস

পিতা- মৃত ভূপতি রঞ্জন বিশ্বাস

  ২৮

দিপালী বড়ুয়া

স্বামী-মৃত সাধন বড়ুয়া

  ২৯

জুলফিকার আলী (মৃত)

পিতা-মৃত রাজ্জাক মিয়া

  ৩০

থুইসানু মার্মা

স্বামী-মৃত ইউ কে চিং

  ৩১

সিয়াম মিন বম

স্বামী- মৃত লিয়ানপুম বম

  ৩২

রামধন নাথ

পিতা-মৃত যুধিষ্ঠির চরণ নাথ

  ৩৩

আহমদ কবীর (মৃত)

পিতা-মৃত বাচা মিয়া

  ৩৪

জনাব মোঃ রতন মিয়া

পিতা-মৃত ফরিদ আহমদ

  ৩৫

নুর নাহার বেগম

স্বামী মৃত মোঃ সোলেমান

  ৩৬

শ্রীমতি ম্যোচিংবুং

স্বামী-মৃত মং সি নু

  ৩৭

বেগম ওমদা খাতুন

স্বামী-মৃত এস্তাব মিয়া

  ৩৮

জনাব মনির আহমদ

পিতা-মৃত দুদু মিয়া

  ৩৯

জনাব মাহফুজুর রহমান কাদেরী

পিতা-মৃত মোহাং ইব্রাহিম

  ৪০

জানাব আবুল হোসেন

পিতা-মৃত ফয়জুর রহমান

  ৪১

আয়শা ইসলাম

স্বামী-মৃত শফিকুর রহমান

  ৪২

জনাব মোঃ আলী আকবর ভুইয়া

পিতা-মৃত আঃ জববার সওদাগর

  ৪৩

জনাব বিন্দু দাশ

স্বামী-মৃত সুধাংশু দাশ

  ৪৪

শ্রীমতি মনি বালা বড়ুয়া

স্বামী-মনিরঞ্জন বড়ুয়া

  ৪৫

শ্রীমতি শান্তি শ্রী দাশ

স্বামী-মৃত সুকুমার দাশ

  ৪৬

১। জনাব মোঃ শামসুল আলম

২। জনাব জাফর আহমদ

৩। মুজিবুর রহমান

৪। বেগম দিলোয়ারা বেগম

৫। বেগম সালেহা বেগম

৬। বেগম মমতাজ বেগম

সর্বপিতা-মৃত আলী আহমদ

  ৪৭

১। পাইচিং উ

২। সানুচিং

সর্বপিতা-মৃত সাখ্যাইঅং মারমা

  ৪৮

১। চাইচিংউ মারমা

২। চিংসানু মারমা

৩। মৃত নুঞোচিং এর কন্যা ম্রানাইসিং মারমা





Related

বান্দরবান জেলার মোট আয়তন কত?

বান্দরবান জেলার মোট আয়তন ৪৪৭৯.০২ বর্গ কিলোমিটার।



Related

বান্দরবান জেলার জনসংখ্যা কত?

বান্দরবান জেলা বাংলাদেশের সবচেয়ে কম জনবসতিপূর্ণ জেলা। ২০২২ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এ জেলার মোট জনসংখ্যা ৪,৮০,৬৪২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,৪৬,৫৯০ জন এবং মহিলা ২,৩৪,০৩৫ জন। মোট পরিবার ৮০,১০২টি। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১০৭জন।

বান্দরবানের ধর্মবিশ্বাস-২০২২

  ইসলাম (৫২.৬৮%)

  বৌদ্ধ (২৯.৫২%)

  খ্রিস্ট ধর্ম (৯.৭৮%)

  হিন্দু ধর্ম (৩.৪২%)

ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এ জেলার মোট জনসংখ্যার৫২.৬৮ মুসলিম, ৩.৪২ হিন্দু, ২৯.৫২ বৌদ্ধ এবং ৯.৭৮ খ্রিস্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। মুসলিম ও হিন্দুরা বাংলাভাষী। এছাড়াও এ জেলায় মারমা, চাকমা, চাক, বম, মুরং, ত্রিপুরা, খেয়াং, খুমি, লুসাই প্রভৃতি ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।



Related

বান্দরবান জেলার অবস্থান ও সীমানা

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২১°১১´ থেকে ২২°২২´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°০৪´ থেকে ৯২°৪১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে বান্দরবান জেলার অবস্থান। রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ৩২৫ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার। এ জেলার পশ্চিমে কক্সবাজার জেলা ও চট্টগ্রাম জেলা, উত্তরে রাঙ্গামাটি জেলা, পূর্বে রাঙ্গামাটি জেলা ও মায়ানমারের চিন প্রদেশ এবং দক্ষিণে ও পশ্চিমে মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশ অবস্থিত।



Related

বান্দারবান জেলার নামকরণের ইতিহাস

বান্দরবান জেলার নামকরণ নিয়ে একটি কিংবদন্তি রয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের প্রচলিত রূপ কথায়  আছে অত্র এলাকায়  একসময় বাস করত অসংখ্য বানর । আর এই বানরগুলো  শহরের প্রবেশ মুখে  ছড়ার  পাড়ে পাহাড়ে প্রতিনিয়ত লবণ  খেতে আসত। এক সময় অনবরত বৃষ্টির কারণে ছড়ার পানি বৃ্দ্ধি পাওয়ায় বানরের দল ছড়া পাড় হয়ে পাহাড়ে যেতে না পারায়  একে অপরকে ধরে ধরে সারিবদ্ধভাবে ছড়া পাড় হয়। বানরের ছড়া পারাপারের এই দৃশ্য দেখতে পায় এই জনপদের মানুষ।  এই সময় থেকে এই জায়গাটির পরিচিতি লাভ করে "ম্যাঅকছি ছড়া " হিসাবে । অর্থ্যাৎ মার্মা ভাষায় ম্যাঅক অর্থ  বানর  আর ছিঃ অর্থ বাঁধ । কালের প্রবাহে বাংলা ভাষাভাষির সাধারণ উচ্চারণে এই এলাকার নাম রুপ লাভ করে বান্দরবান হিসাবে ।  বর্তমানে সরকারি দলিল পত্রে বান্দরবান হিসাবে এই জেলার নাম স্থায়ী রুপ লাভ করেছে। তবে মার্মা ভাষায় বান্দরবানের নাম "রদ ক্যওচি ম্রো"।



Related

বান্দারবান জেলা রূপে আবির্ভাব

বৃটিশ শাসন আমলে ১৮৬০ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামকে জেলা ঘোষণা করা হয়। তৎকালীন সময়ে বান্দরবান পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার অধীন ছিলো। ক্যাপ্টেন মাগ্রেথ ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার প্রথম সুপারিনট্যানডেন্ট। ১৮৬৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার সুপারিনট্যানডেন্ট পদটির কার্যক্রম আরও বিস্তৃত করা হয় এবং ১৮৬৭ সালে এই পদটির নামকরণ করা হয় ডেপুটি কমিশনার। পার্বত্য চট্ট্রগাম জেলার প্রথাম ডেপুটি কমিশনার ছিলেন টি, এইচ লুইন। ১৯০০ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম রেগুলেশন অনুসারে পার্বত্য চট্টগ্রামকে তিনটি সার্কেলে বিভক্ত করা হয়-চাকমা সার্কেল, মং সার্কেল, এবং বোমাং সার্কেল। প্রত্যেক সার্কেলের জন্য একজন সার্কেল চীফ নিযুক্ত ছিলেন। বান্দরবান তৎকালীন সময়ে বোমাং সার্কেলের অর্ন্তভুক্ত ছিলো। বোমাং সার্কেলের অন্তর্ভূক্ত হওয়ার কারণে এই জেলার আদি নাম বোমাং থং।
বান্দরবান জেলা ১৯৫১ সালে মহকুমা হিসেবে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু করে। এটি রাংগামাটি জেলার প্রশাসনিক ইউনিট ছিলো। পরর্বতীতে ১৯৮১ সালের ১৮ই এপ্রিল, তৎকালিন লামা মহকুমার ভৌগলিক ও প্রশাসনিক সীমানাসহ সাতটি উপজেলার সমন্বয়ে বান্দরবান পার্বত্য জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে।