জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৫০.৫৮%,অকৃষি শ্রমিক ৩.৫৮%,শিল ১.১১%,ব্যবসা ১৩.৫৪%,পরিবহন ও যোগাযোগ ২.৮১%,চাকুরি ১৫.৯২%,নির্মান ১.৭৮%,ধমীয় সেবা ০.২৯%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ৪.০১% ত্রবং অন্যান্য ৬.৩৮%। কৃষিভূমির মালিকানা ভুমিমালিক ৭৭.৯৯%,ভুমিহিন ২২.১%। শহরে ৬৪.৯৪% ত্রবং গ্রামে ৭৮.৮৮% পরিবারের কৃষি রয়েছে।
শিল্প ও কলখানা অয়ের মিল ২, ফ্লাওয়ারশিল ২০, রাইমিল ৬২, আইস ফ্যাষ্টরি ১৮, ওয়েল্ডিং কারখানা ১৫। কুটিরশিল্প, লৌহশিল্প ১৭৫, দারুশিল্প ৪০০, বাঁাশের ২১০।
প্রধান রপ্তানিদ্রব্য ধান, নারিকেল, সুপারি, শাকসবজি।
তৎকালীন সময়ের প্রভাবশালী জমিদার আগা বাকের খানের নামানুসারে এ জেলার নামকরণ হয়। ১৮০১ সালের ১লা মে স্যার জন শ্যোর এ জেলার সদর দপ্তর বর্তমানে বরিশাল শহরে স্থানান্তরিত করেন। পরবর্তীতে বরিশাল নামেই এ জেলা পরিচিতি পায়। ১৮১৭ সালে এই জেলা একটি কালেক্টরেটে পরিণত হয়।
পাকিস্তান আমলেই পটুয়াখালী মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।
সাক্ষরতার হারের এ চিত্র উঠে এসেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জনশুমারি ও গৃহগণনা, ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে। জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাক্ষরতার হারে সবচেয়ে এগিয়ে ঢাকা বিভাগ, হার প্রায় ৭৯। এর পরে রয়েছে বরিশাল, ৭৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
বরিশাল জেলা আমড়া এর জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া বরিশালকে বাংলার ভেনিস বলা হয়।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।