ব্রাহ্মণবাড়িয়া(বি-বাড়িয়া) জেলা বিখ্যাত ব্যক্তি কারা?
25th Nov 2022 | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা |
স্বাধীনতা সংগ্রামী
বিপ্লবী
- আব্দুস সাত্তার খান সংকর ধাতু
- অখিলচন্দ্র নন্দী — ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী।
- অতীন্দ্রমোহন রায় — ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী।
- উল্লাসকর দত্ত — ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী।
- বিধুভূষণ ভট্টাচার্য — ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী।
- সত্যেন্দ্রচন্দ্র বর্ধন — ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী।
বীর মুক্তিযোদ্ধা
- আবদুর রহমান — বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- আবদুর রহিম — বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- মনির আহমেদ খান — বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- মোফাজ্জল হোসেন — বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- শামসুল হক — বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- শাহজাহান সিদ্দিকী — বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- সামসুল হক — বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
শহিদ বুদ্ধিজীবী[সম্পাদনা]
- আতাউর রহমান খান খাদিম — ২৫শে মার্চ রাতে শহীদ চিকিৎসক
- এবিএম আব্দুর রহিম — শ্রম আইন বিষয়ক পরামর্শক ও শহীদ বুদ্ধিজীবী
- ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত — পাকিস্তান গণপরিষদের সকল কার্যবিবরণী ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাতেও রাখার দাবি উত্থাপন করেন এবং ১৯৭১ সালে শহিদ বুদ্ধিজীবী
- সুলতানুদ্দিন আহমেদ — বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে শহীদ প্রকৌশলী
সাহিত্যিক
- অদ্বৈত মল্লবর্মণ — তিতাস একটি নদীর নাম উপন্যাসের জন্য বিখ্যাত লেখক
- আবদুল কাদির (ছান্দসিক কবি) — কবি ও সাহিত্য-সমালোচক
- আবদুল হাফিজ — লেখক, প্রাবন্ধিক এবং সাংবাদিক
- আল মাহমুদ — কবি ও ঔপন্যাসিক
- আহমদ রফিক — কবি, প্রাবন্ধিক ও গবেষক
- খান মোহাম্মদ ফারাবী — কবি ও গদ্যকার
- ফজল শাহাবুদ্দীন — কবি ও সাংবাদিক
- মতিউল ইসলাম — কবি
- সানাউল হক — কবি ও অনুবাদক
- হাসনাত আব্দুল হাই — লেখক ও ঔপন্যাসিক
বিজ্ঞানী ও গবেষক
- আব্দুস সাত্তার খান স্পেস শাটল, জেট ইঞ্জিন, ট্রেন ইঞ্জিন এবং শিল্প গ্যাস টারবাইনে বাণিজ্যিক প্রয়োগের জন্য ৪০টিরও বেশি সংকর ধাতু উদ্ভাবন করেছেন।
- আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া — প্রত্নতত্ত্ববিদ ও প্রাচীন পুঁথি সংগ্রাহক
- আব্দুস সাত্তার খান — নাসায় কাজ করা মহাকাশ বিশেষজ্ঞ, রসায়নবিদ ও উদ্ভাবক
- এ. কে. এম. আহসান আলী — স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত চিকিৎসক ও গবেষক
- এম. এ. জাহের — বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের প্রাক্তন মহাপরিচালক, জাহেরাইটের আবিষ্কারক
- জাহাঙ্গীর আলম খান — কৃষি অর্থনীতিবিদ ও গবেষক
রাজা ও শাসক
- ঈসা খান — বাংলার বারো ভূঁইয়াদের নেতা
Related
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?
পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্ত সংলগ্ন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৮৬০ ইং সালে মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুতে ত্রিপুরা জেলার অর্ন্তভূক্ত ছিল। ভারত বিভাগের পর কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা হিসেবে থাকে। ১৯৮৪ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারী জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
Related
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উপজেলা কয়টি ও কী কী?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উপজেলা ০৯ টি
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা
- কসবা উপজেলা
- নাসিরনগর উপজেলা
- সরাইল উপজেলা
- আশুগঞ্জ উপজেলা
- আখাউড়া উপজেলা
- নবীনগর উপজেলা
- বাঞ্ছারামপুর উপজেলা
- বিজয়নগর উপজেলা
Related
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠার পটভূমি কী?
১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে ব্রিটিশ সৈন্যরা ফেনী কলেজে অবস্থান নেয়। তখন কয়েক বছরের জন্য অস্থায়ীভাবে ফেনী কলেজকে ফেনী থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্থানান্তর করা হয়। যুদ্ধ শেষে উক্ত কলেজটি আবার ফেনীতে ফিরে যায়। পরবর্তীতে সেখানে ওই অবকাঠামোর ওপরই ১৯৪৮ সালে এলাকার গুণীব্যক্তিদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজ বেসরকারিভাবে স্থাপিত হয় এবং ১৯৭৯ সালে কলেজটি জাতীয়করণ হয় । প্রাথমিক পর্যায়ে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পাস কোর্স চালু হয় । ১৯৯৩-৯৪ শিক্ষাবর্ষ হতে গণিত ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স কোর্স শুরু হয় । ধীরে ধীরে কলেজটিতে আরো ১২ টির অধিক বিষয়ে অনার্স , মাস্টার্স কোর্স চালু করা হয় ।
Related
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নদ-নদী কী কী?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নদ-নদী গুলো :
- তিতাস,
- মেঘনা,
- আউলিয়াজুরী,
- কালাছড়ি,
- খাস্তি,
- ছিনাইহানি,
- ডোলভাঙ্গা
- , পাগলা,
- পুটিয়া
- , বলভদ্র
- , বলাক
- , বালিয়াজুড়ি,
- বালুয়া, বিজনা,
- বুড়ি,
- বেমালিয়া,
- মধ্যগঙ্গা,
- রোপা,
- লংঘুন,
- লাহুর,
- সোনাই,
- হাওড়া,
- হুরুল প্রভৃতি ।
Related
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ঐতিহ্য কী?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ঐতিহ্য :সরাইলের হাসলি মোরগ লড়াই, নৌকা বাইচ, ভাদুঘরের বান্নী(মেলা)
খড়মপুর কেল্লাশাহ (র) মাজার শরীফ এর বার্ষিক ওরশ, নবীনগরের বৈশাখী মেলা ইত্যাদি।