The Ballpen
মির্জাগঞ্জ উপজেলার সাধারণ তথ্যাদি - theballpen

মির্জাগঞ্জ উপজেলার সাধারণ তথ্যাদি

24th Dec 2022 | পটুয়াখালী জেলা |

সাধারণ তথ্যাদি

জেলা   পটুয়াখালী
উপজেলা   মির্জাগঞ্জ
সীমানা   উপজেলার উত্তরে-বাকেরগঞ্চ উপজেলা, পূর্বে-পায়রা নদী,দক্ষিণে বরগুনা সদর ও পশ্চিমে বেতাগী উপজেলা অবস্থিত।
জেলা সদর হতে দূরত্ব   ১৭ কি:মি:
আয়তন   ৯৩ বর্গ মাইল
জনসংখ্যা   ১,১৮,০৫৪  জন
  পুরুষ  জন
  মহিলা জন
লোক সংখ্যার ঘনত্ব   (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে)
মোট ভোটার সংখ্যা   ৭১,১২৬ জন
  পুরুষভোটার সংখ্যা ৩৪১৯৭ জন
  মহিলা ভোটার সংখ্যা ৩৬৯২৯ জন
বাৎসরিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার   ২.৬৫ %
মোট পরিবার(খানা)    
নির্বাচনী এলাকা   ১১৩-পটুয়াখালী-০১

                                                                   

গ্রাম   ৭১ টি
মৌজা   ৬৮টি
ইউনিয়ন   ০৬ টি
/ সিটি কর্পরেশন/পৌরসভা   টি
এতিমখানা সরকারী    
এতিমখানা বে-সরকারী   ০৮টি
মসজিদ   ৪৭০টি
মন্দির   ০৮টি
নদ-নদী   পায়রা নদী,  ও শ্রীমন্ত নদী
হাট-বাজার   ২১ টি
ব্যাংক শাখা   ০৪ টি
পোস্ট অফিস/সাব পোঃ অফিস   ০২  টি
টেলিফোন এক্সচেঞ্জ   ০১ টি
ক্ষুদ্র কুটির শিল্প   টি
বৃহৎ শিল্প   টি




Related

মুক্তিযুদ্ধের সময় পটুয়াখালী জেলা কোন সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল?

মুক্তিযুদ্ধকালীন ৯নং সেক্টরের অধীন তৎকালীন পটুয়াখালী জেলা একটি সাব-সেক্টর। পটুয়াখালী-বরগুনার ১০টি থানা নিয়ে গঠিত এই পটুয়াখালী সাব-সেক্টর।



Related

পটুয়াখালী জেলা হয় কবে?

১৮৬৭ সালের ২৭ মার্চ কলিকাতা গেজেটে পটুয়াখালী মহকুমা সৃষ্টির ঘোষণা প্রকাশিত হয়। ১৮৭১ সালে পটুয়াখালী মহকুমায় রূপান্তরিত হয়



Related

পটুয়াখালী জেলা কি জন্য বিখ্যাত?

পটুয়াখালী জেলা মৎস্য সম্পদে সমৃদ্ধ। নদী বিধৌত পটুয়াখালী জেলার খাল-বিল, পুকুর, নালা, নিম্নভূমি গুলো মৎস্য সম্পদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই জেলার নদী মোহনাগুলো ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত। পটুয়াখালী জেলার বনাঞ্চলের পরিমাণ খুবই কম।



Related

পটুয়াখালী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত খাবার মহিষের দই, বাপ্পি এবং কুয়াকাটা জন্য বিখ্যাত। পটুয়াখালী জেলাটি বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল, এটি আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত। আয়তনে এ জেলাটি প্রায় ৩২২০.১৫ বর্গ কিমি।



Related

পটুয়াখালী জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়?

দীর্ঘ ৮ মাস পাক-হানাদারদের হাতে অবরুদ্ধ থাকার পর একাত্তরের ৮ ডিসেম্বর পাকিস্তানী হানাদার মুক্ত হয় এই জেলা। এইদিনে একদিকে স্বজন হারানোর বিয়োগ ব্যাথার দীর্ঘশ্বাস, অন্যদিকে মুক্তির আনন্দে উদ্বেল, আর সৃষ্টি সুখের উল্লাস । হৃদয় উজাড় করে বরণ করে নেয় পটুয়াখালীবাসী হানাদার মুক্ত এই দিনটিকে।