The Ballpen
মোরেলগঞ্জ উপজেলারখেলাধুলা ও বিনোদন - theballpen

মোরেলগঞ্জ উপজেলারখেলাধুলা ও বিনোদন

23rd Dec 2022 | বাগেরহাট জেলা |

মোরেলগঞ্জ উপজেলায় দেশের প্রচলিতগ্রামীন খেলা বৌছি, দাঁড়িয়াবান্ধা,গোল্লছুটসহ ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, দাবা, ক্যারম, ব্যাডমিন্টন ও ভলিবল ইত্যাদি খেলারও প্রচলন রয়েছে । হকি খেলাশুধুমাত্র জেলা সদরে সীমাবদ্ধ । ২০১৪ সালের মার্চ মাসের প্রথম দিকে মোরেলগঞ্জ উপজেলার বার্ষিক ব্যাডমিন্টন অনুষ্ঠিত হয় অত্র উপজেলার বারইখালী গ্রামের ১নং ওয়ার্ড সদস্য জনাব মোঃ মিজানুর রহমান (বিপু)  মাধ্যমে  খেলাটি পরিচালনা হয়।

খেলার মাঠ ও স্টেডিয়াম:

উপজেলা পর্যায়ে কোন স্টেডিয়াম নাই । তবে উপজেলা সমূহের স্কুলের খেলার মাঠ রয়েছে এবং খেলার মাঠ ও খেলার সকল সুবিধাবলী রয়েছে ।মোরেলগঞ্জ উপজেলার  উল্লেখযোগ্য কিছু মেলা:





Related

বাগেরহাট কত সালে জেলা হয়?

১৯৮৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বাগেরহাট মহকুমা জেলায় উন্নীত হয়



Related

বাগেরহাট জেলা কোন জনপদের অন্তর্ভুক্ত ছিল?

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের একটি উপকূলীয় জেলা বাগেরহাট। প্রাচীন সমতটের এই জনপদের সমৃদ্ধির ইতিহাস উপমহাদেশের বহু প্রাচীন জনপদের সমকালীন ও সমপর্যায়ের। বর্তমানে খুলনা বিভাগের অন্তর্গত বাগেরহাট শহরের পূর্ব নাম ছিল 'খলিফাতাবাদ'।



Related

বাগেরহাট জেলার বিখ্যাত খাবার

বাগেরহাটের ঐতিহ্যবাহী খাবারের কথা আসলেই সবার প্রথমে আসে চুই ঝালের কথা। চুই ঝালে গরুর মাংস কিংবা খাসির মাংস, একনামে বিখ্যাত! খুলনা যাবেন আর চুই ঝালের তরকারি খাবেন না তা একদম হবে না। চুই বাংলাদেশের একটি অপ্রচলিত মশলা জাতীয় ফসল।



Related

বাগেরহাট কিসের জন্য বিখ্যাত

বিখ্যাত বাগেরহাট দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের এই ঐতিহাসিক জেলাটি মূলত উৎপাদনে এগিয়ে থাকা চিংড়ি ও সুপারির জন্য বিখ্যাত। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দর্শনীয় স্থান ষাট গম্বুজ মসজিদ এই জেলায় অবস্থিত। এছাড়া দেশে চিংড়ি এবং সুপারি উৎপাদনে সবার শীর্ষে এই জেলা।



Related

বাগেরহাট জেলার সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?

পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাগেরহাট প্রথম প্রবেশ করে ২৪ এপ্রিল ১৯৭১ শনিবার। মুক্তিযুদ্বের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল এম এ জি ওসমানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়।