মোল্লাহাট উপজেলার জনসংখ্যা ১২৬২১৮; পুরুষ ৬৪৭৩১, মহিলা ৬১৪৮৭। মুসলিম ৯৮৯৭০, হিন্দু ২৭১৫১, বৌদ্ধ ৬৭ এবং অন্যান্য ৩০।
উপজেলা পৌরসভা ইউনিয়ন মৌজা গ্রাম জনসংখ্যা ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) শিক্ষার হার (%) শহর গ্রাম শহর গ্রাম - ৭ ৫৯ ১০২ ১১৭১২ ১১৪৫০৬ ৬৭২ ৫৩.৩ ৪৮.৪ উপজেলা শহর আয়তন (বর্গ কিমি) মৌজা লোকসংখ্যা ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) শিক্ষার হার (%) ৮.৭৯ ৮ ১১৭১২ ১৩৩২ ৫৩.৩ ইউনিয়ন ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড আয়তন (একর) লোকসংখ্যা শিক্ষার হার (%) পুরুষ মহিলা চুনখোলাঃ ২৮ ৫৪১৬ ৮২১৭ ৭৫৬৫ ৭০.৫০ আটজুরি ০৯ ৬৬৯১ ১০৪৬৫ ১০৬৪৭ ৫০.৬২ উদয়পুর ৯৫ ৫৬৬৭ ১১১৭৮ ১০৭৬৬ ৫৩.৭৩ কুলিয়া ৮৫ ৪৩০৯ ৮৮৩৪ ৮২৬৭ ৪৪.৮০ কোদালিয়া ৭৬ ৭৬১৯ ৯৩৯০ ৯০২৩ ৪৭.৪৫ গাওলা ৪৭ ১০১৩৮ ৭৪৫১ ৬৮৩৪ ৬১.১০ গাঙনী ৩৮ ৩৮৩৩ ৯১৯৬ ৮৩৮৫ ৪১.৫২ সূত্র: আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের একটি উপকূলীয় জেলা বাগেরহাট। প্রাচীন সমতটের এই জনপদের সমৃদ্ধির ইতিহাস উপমহাদেশের বহু প্রাচীন জনপদের সমকালীন ও সমপর্যায়ের। বর্তমানে খুলনা বিভাগের অন্তর্গত বাগেরহাট শহরের পূর্ব নাম ছিল 'খলিফাতাবাদ'।
বাগেরহাটের ঐতিহ্যবাহী খাবারের কথা আসলেই সবার প্রথমে আসে চুই ঝালের কথা। চুই ঝালে গরুর মাংস কিংবা খাসির মাংস, একনামে বিখ্যাত! খুলনা যাবেন আর চুই ঝালের তরকারি খাবেন না তা একদম হবে না। চুই বাংলাদেশের একটি অপ্রচলিত মশলা জাতীয় ফসল।
বিখ্যাত বাগেরহাট দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের এই ঐতিহাসিক জেলাটি মূলত উৎপাদনে এগিয়ে থাকা চিংড়ি ও সুপারির জন্য বিখ্যাত। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দর্শনীয় স্থান ষাট গম্বুজ মসজিদ এই জেলায় অবস্থিত। এছাড়া দেশে চিংড়ি এবং সুপারি উৎপাদনে সবার শীর্ষে এই জেলা।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাগেরহাট প্রথম প্রবেশ করে ২৪ এপ্রিল ১৯৭১ শনিবার। মুক্তিযুদ্বের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল এম এ জি ওসমানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়।