The Ballpen
যশোর জেলার খেলাধুলা ও বিনোদন - theballpen

যশোর জেলার খেলাধুলা ও বিনোদন

15th Dec 2022 | যশোর জেলা |

ক্রীড়াংগণে যশোরের ইতিহাস গৌরবোজ্জল। বিভিন্ন সময়ে স্থানীয় খেলোয়াড়রা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলেছে। ১৯৪৯ সালে জেলা ক্রীড়া সংস্থার জন্ম এবং সেখান থেকেই শামসুল হুদা স্টেডিয়ামটির সূত্রপাত। জেলা ক্রীড়া সংস্থার স্টেডিয়ামটি তৈরী ও সংস্কারে সাবেক জেলা প্রশাসক রুহুল কুদ্দুস, শাহ একরামুল হক, গোলাম মোস্তফা, বজলুর রহমান, তবিবর রহমান, আলমগীর সিদ্দিকী, শামসুল হুদা, মশিউর রহমান সরদার, সুধীর বাবু, সতীশ দত্ত, চিত্তরঞ্জন সাহা, মন্ত্রী তরিকুল ইসলাম ও শিল্পপতি এস,এম,এ আহাদ চৌধুরী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

১৯৭৬ সালে স্টেডিয়ামটির আধুনিকায়ন শুরু হয়। ৯৪-৯৫ এর দশকে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অর্থায়নে ভিআইপি গ্যালারী নির্মিত হয়।  তাছাড়াও বর্তমানে যশোর শামসুল হুদা স্টেডিয়ামে যশোরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক এস এম, এ আহাদ এর সহযোগিতায় তাঁর সহধর্মিনী মরহুমা আমেনা খাতুনের স্মরণে আধুনিক সুসজ্জিত ড্রেসিং রুম, প্রেস বক্স, কমেন্ট্রি বক্স, ভিআইপি কনফারেন্স রুম, অফিস রুম ও খেলোয়াড় গ্যালারীর সমন্বয়ে একটি আন্তর্জাতিকমানের ক্রিকেট গ্যালারী রয়েছে।

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়াংগনের বিভিন্ন ভূমিকায় যশোরের যে সব বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিবৃন্দ গৌরবোজ্জল স্বাক্ষর স্থাপন করেছেন তাদের মধ্যে মরহুম শামসুল হুদা, মোহাম্মদ শফিকউজ্জামান, কামাল উদ্দীন হাফেজ, সৈয়দ আলী আনোয়ার, ওয়াজেদ গাজী, আতাউল হক মল্লিক, কাজী আনসারুল ইসলাম মিন্টু, রামকৃষ্ণ ঘোষ, শহীদুল আসলাম বাচ্চু, আব্দুল মান্নান, আলমগীর সিদ্দিকী, নয়না চৌধুরী রিক্তা, ফারমিদা রহমান রিপা অন্যতম।

এছাড়াও জাতীয় দল প্রতিনিধিত্বকারী তারকা ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে আব্দুল হাকিম, লুৎফর রহমান, খন্দকার রাকিবুল ইসলাম, আজিজুল হক জিল্লু, মাসুক মোহাম্মদ সাথী, জামাল, টিটো ক্রিকেটার হিসেবে হাসানুজ্জামান ঝড়ু, তুষার ইমরান, সৈয়দ রাসেল জামাল উদ্দীন বাবু ছাড়াও হকিতে তাজ হোসেন, কাওছার আলী, মোঃ আশিকউজ্জামান ছাড়াও আরোও অন্যান্য ক্যাটাগরী হিসেবে ভলিবল, হ্যান্ডবল, কাবাডি, বাস্কেটবল, সাঁতার, ওয়াটার পেলো, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, জুডো কারাতে, বক্সিং, বডি বিল্ডিং ও দাবায় অনেকে উল্লেখযোগ্য স্বাক্ষর রেখেছেন।

যশোর শহরের নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের তালিকাঃ

সরকারী প্রতিষ্ঠান:

· শিল্পকলা একাডেমী

· শিশু একাডেমী





Related

যশোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

যশোর জেলা খই, খেজুর গুড় ও জামতলার মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া যশোর জেলাটিকে বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী বলা হয়।



Related

যশোর কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

যশোরের বিখ্যাত খাবার হকদানা, ছাক্কা, ডিমের খাট্টা, কাঁঠালের বিচি দিয়ে কুকড়োর (মুরগি) মাংস, চুই ঝাল খাসির মাংস যশোর অঞ্চলের শত বছরের রান্নার ইতিহাসকে সমুজ্জ্বল রেখেছে। যশোরের প্রায় সবার প্রিয় খাবার ঘাটকোল। প্রচলিত নাম ঘেঁটকচু।হকদানা, ছাক্কা, ডিমের খাট্টা, কাঁঠালের বিচি দিয়ে কুকড়োর (মুরগি) মাংস, চুই ঝাল খাসির মাংস যশোর অঞ্চলের শত বছরের রান্নার ইতিহাসকে সমুজ্জ্বল রেখেছে। যশোরের প্রায় সবার প্রিয় খাবার ঘাটকোল। প্রচলিত নাম ঘেঁটকচু।



Related

যশোরের বিখ্যাত মিষ্টি কী?

জামতলার মিষ্টি হলো বাংলাদেশের যশোর জেলার জামতলা বাজারে উৎপন্ন একটি বিখ্যাত মিষ্টি। এটি ছানা দিয়ে তৈরি গোলাকৃতির একটি মিষ্টি যা ঘন চিনির রসে ডুবানো থাকে। এই মিষ্টি রসগোল্লার একটি প্রকরণ। এটি দেখতে কিছুটা লালচে বা বাদামী রংয়ের হয়ে থাকে। জামতলা বাজারের সাদেক আলী নামক জনৈক ব্যক্তি এই মিষ্টি তৈরি করেন বলে এটি সাদেক গোল্লা নামেও পরিচিত।



Related

যশোর কে কি বলা হয়?

যশোর কে ফুলের রাজধানী বলা হয় কেননা যশোরের গদখালি থেকে বাংলাদেশের ৮০% ফুল সরবরাহ করা হয়। বাংলাদেশের সব থেকে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল যশোরে অবস্থিত। যশোরে বহু ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে। ব্রিটিশ আমলে যশোর বিমানবন্দর নির্মিত হয়েছিল যা এখন আন্তর্জাতিকীকরণের কাজ চলছে।



Related

যশোর জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

ষোড়শ শতাব্দীর শেষ ভাগে গৌড়ের শাসনকর্তা দাউদের একজন বিশ্বস্ত সহযোগী শ্রীহরি ১৫৭৪ সালের যশোরের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং স্বাধীন যশোর রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।