শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপথ যশোরেবহুকাল পূর্ব থেকেই দৈনিক সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়ে আসছে।
তার মধ্যে নিম্ন উল্লেখিত ১২টি দৈনিক, 8 টি সাপ্তাহিক এবং ৩ টি মাসিক পত্রিকা কাকডাকা ভোরে জনমানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়।
দৈনিক স্থানীয় পত্রিকার নাম
পত্রিকার নাম |
সম্পাদকের নাম |
দৈনিক কল্যাণ |
জনাব একরাম-উদ্দ-দৌলা |
দৈনিক পূরবী |
জনাব মহিউদ্দিন আহম্মদ |
দৈনিক দেশহিতৈষী |
জনাব ফজলে এলাহী মনি |
দৈনিক টেলিগ্রাম |
জনাব বিনয়কৃষ্ণ মল্লিক |
দৈনিক যশোর |
জনাব জাহিদ হাসান টুকুন |
দৈনিক লোকসমাজ |
অধ্যাপক নার্গিস বেগম |
দৈনিক গ্রামের কাগজ |
জনাব মবিনুল ইসলাম মবিন |
সদস্য প্রেসক্লাব |
জনাব ফকির শওকত |
দৈনিক সমাজের কাগজ |
জনাব সোহরাব হোসেন |
দৈনিক স্পন্দন |
জনাব শেখ আফিল উদ্দীন |
দৈনিক রানার |
আর এম মঞ্জুরুল আলম |
দৈনিক সমাজের কথা |
জনাব আমিনুর রহমান মামুন |
দৈনিক গ্রামের কন্ঠ | জনাব শাহিনুর রহমান পান্না |
দৈনিক সত্যপাঠ | জনাব হারুন-অর-রশিদ |
দৈনিক বেনাপোল |
প্রকাশক:মো:শাহজাহান আলী গোলদার |
The weekly jessore times | M.Shahjahan ali Golder |
যশোর জেলা খই, খেজুর গুড় ও জামতলার মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া যশোর জেলাটিকে বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী বলা হয়।
যশোরের বিখ্যাত খাবার হকদানা, ছাক্কা, ডিমের খাট্টা, কাঁঠালের বিচি দিয়ে কুকড়োর (মুরগি) মাংস, চুই ঝাল খাসির মাংস যশোর অঞ্চলের শত বছরের রান্নার ইতিহাসকে সমুজ্জ্বল রেখেছে। যশোরের প্রায় সবার প্রিয় খাবার ঘাটকোল। প্রচলিত নাম ঘেঁটকচু।হকদানা, ছাক্কা, ডিমের খাট্টা, কাঁঠালের বিচি দিয়ে কুকড়োর (মুরগি) মাংস, চুই ঝাল খাসির মাংস যশোর অঞ্চলের শত বছরের রান্নার ইতিহাসকে সমুজ্জ্বল রেখেছে। যশোরের প্রায় সবার প্রিয় খাবার ঘাটকোল। প্রচলিত নাম ঘেঁটকচু।
জামতলার মিষ্টি হলো বাংলাদেশের যশোর জেলার জামতলা বাজারে উৎপন্ন একটি বিখ্যাত মিষ্টি। এটি ছানা দিয়ে তৈরি গোলাকৃতির একটি মিষ্টি যা ঘন চিনির রসে ডুবানো থাকে। এই মিষ্টি রসগোল্লার একটি প্রকরণ। এটি দেখতে কিছুটা লালচে বা বাদামী রংয়ের হয়ে থাকে। জামতলা বাজারের সাদেক আলী নামক জনৈক ব্যক্তি এই মিষ্টি তৈরি করেন বলে এটি সাদেক গোল্লা নামেও পরিচিত।
যশোর কে ফুলের রাজধানী বলা হয় কেননা যশোরের গদখালি থেকে বাংলাদেশের ৮০% ফুল সরবরাহ করা হয়। বাংলাদেশের সব থেকে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল যশোরে অবস্থিত। যশোরে বহু ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে। ব্রিটিশ আমলে যশোর বিমানবন্দর নির্মিত হয়েছিল যা এখন আন্তর্জাতিকীকরণের কাজ চলছে।
ষোড়শ শতাব্দীর শেষ ভাগে গৌড়ের শাসনকর্তা দাউদের একজন বিশ্বস্ত সহযোগী শ্রীহরি ১৫৭৪ সালের যশোরের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং স্বাধীন যশোর রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।