জাতীয় ক্রীড়াঙ্গনে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার গৌরবোজ্জ্বল সোনালী অতীত রয়েছে।এতদঞ্চলের ক্রীড়াবিদরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া পরিমন্ডলে তাদের দীপ্ত প্রতিভায় স্বাক্ষর রেখেছেন।
বিংশ শতকের ষাটের দশকে অরুন কুমার চাকমা ও মারী জাতীয় ফুটবল অঙ্গনে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তাদের রয়েছে দীর্ঘ দিনের গৌরবোজ্জ্বল কৃতিত্ব। ফুটবলে অনন্য অবদানের জন্য মি. মারী ‘ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার’ লাভ করেন। তাঁদের পাশাপাশি ফুটবলে এগিয়ে এসেছেন কুমার সমিত রায়, শহীদ শুক্কুর, সমর বিজয় দেওয়ান, নন্দী, পান্না লাল, মঞ্জু, কামাল (বড়), জেরী ও রনজিত। পরবর্তীতে প্রতিভার গুণে যারা জাতীয় ফুটবলে পরিচিতি লাভ করেছেন তারা হচ্ছেন, কামাল (ছোট), নিংচাই মগ, দীল বাহাদুর, অরুন, বরুন, পরিতোষ ওয়ান, কিংসুক দেওয়ান ওবিপ্লব মারমা। তাদের মধ্যে অনেকেই জাতীয় দলে খেলেছেন।
রাঙ্গামাটি জেলার মোট আয়তন ৬১১৬.১৩ বর্গ কিলোমিটার। রাঙ্গামাটি জেলার আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা।
রাঙ্গামাটি জেলায় ১০ টি উপজেলা রয়েছে-
রাঙ্গামাটির দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতমঃ
১৯৮৯ সনে পার্বত্য জেলাসমূহের বিভিন্ন অনগ্রসর সংখ্যালঘু গোষ্ঠি অধ্যুষিত রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার সর্বাঙ্গীণ উন্নয়নকল্পে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ ১৯৮৯ (১৯৮৯ সনের ১৯নং) অনুযায়ী রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ স্থাপিত হয়।
কাপ্তাইয়ের দর্শনীয় স্থান কাপ্তাই হ্রদ। বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। 2 কর্ণফুলি কাগজ কল। চন্দ্রঘোনায় কর্ণফুলি নদীর তীরে অবস্থিত এ কাগজ কলটি বাংলাদেশের বৃহত্তম কাগজ কল।