রূপসা উপজেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি কারা?
22nd Dec 2022 | খুলনা জেলা |
রূপসা উপজেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি -
- হাফেজ মাওলানা অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ, মহাসচিব ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
- মাওঃ সাখাওয়াত হোসেন, কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।
- আব্দুস সালাম মুর্শেদী, এমপি, খুুলনা-০৪, সাবেক জাতীয় ফুুুটবল দলের সদস্য ও সিনিয়র সহসভাপতি, বাফুফে
- আমজাদ হোসেন, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী, পাকিস্তান
- সরদার আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক ট্রেজারার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠাতা, সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, রূপসা এবং সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ।
- আজিজুল বারী হেলাল, কেন্দ্রীয় তথ্য বিষয়ক সম্পাদক বি এন পি , সাবেক সভাপতি কেন্দ্রীয় ছাত্রদল।
-
- সরদার ফেরদৌস আহমেদ, সাবেক অধ্যক্ষ, সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, রূপসা ও রূপসা কলেজ, খুলনা এবং বিশিষ্ট সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ
- আব্দুল গণি মোল্লা, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও ধর্মীয় নেতা। বামনডাঙ্গা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং বামনডাঙ্গা সালাফিয়া মাদ্রাসা ও মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা।
- হাসান মাহমুদ সিদ্দিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তিনি রাজনৈতিক-সামাজিক সংগঠক। কালিয়া, বড়দিয়া, তেরখাদা প্রভৃতি অঞ্চলে ১৯৭১ সালে সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেন।
- এফ এম বুরহান, তরুণ লেখক ও সমাজ সেবক।
Related
খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত।
Related
খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত
খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।
Related
খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়
খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
Related
খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।