সড়ক পথে- ঢাকা থেকে ঢাকা-গুলিস্তান/যাত্রাবাড়ি/ফার্মগেইট জাতীয় মহাসড়কে হয়ে লক্ষ্মীপুর। লক্ষ্মী পুর থেকে সি.এস.জি/অটোরিক্সা/বাইক যোগে মজুচৌধুরীর হাট। মজুচৌধুরীর হাট থেকে বাস/অটো/সি.এন.সি/মাহেন্দ্রা/ট্যাক্সি যোগে মোস্তফাকামাল বাস স্টান্ড। বাস স্টান্ড থেকে সরাসরি লালমোহন । ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট। মাওয়া ফেরিঘাট থেকে বরিশাল।বরিশাল থেকে স্প্রীড বোর্ড অথবা লঞ্চ অথাব বাস যোগে ভোলা। ভোলা থেকে বাস/অটো/সি.এন.সি/মাহেন্দ্রা/ট্যাক্সি যোগে লালমোহন উপজেলা। নদী পথে- সদরঘাট থেকে সরাসরি লালমোহন লঞ্চ অথবা ভোলা লঞ্চ যোগে আসাযায়। দূরত্ব ২১৫ কিলোমিটার। যাত্রাসময় প্রায় ৮ ঘণ্টা। বি.দ্র.-রেল পথে লালমোহনে উপজেলা এর সাথে সরাসরি কোন যোগাযোগ নাই।
ভোলা দ্বীপ (দক্ষিণ শাহবাজপুর নামেও পরিচিত) হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ যার আয়তন ১২২১ বর্গ কিলোমিটার। এটা বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত ভোলা জেলার বেশীরভাগ এলাকা জুড়ে অবস্থিত।
সুপারি এবং মিষ্টির জন্য বিখ্যাত ভোলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য কুইন আইল্যান্ড অব বাংলাদেশ খেতাবটি এই জেলার দখলেই। দক্ষিণ এশিয়ার সর্বোচ্চ ওয়াচ টাওয়ার ভোলাতেই অবস্থিত। নদী পথে শান্তির বাহন বিলাশবহুল লঞ্চগুলো ভোলার মানুষের গর্ব।
পরবর্তীতে ৯ নম্বার সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিল তাকে সেখানে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য পাঠান। ভোলার বোরহানউদ্দিনে ২২ অক্টোরব ১৯৭১ সালে দেউলার যুদ্ধে সিদ্দিকের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী দখদার মুক্ত করেণ। ১০ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে ভোলা মুক্ত হয়।
মনপুরা দ্বীপ বাংলাদেশের ভোলা জেলার একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। দ্বীপটির তিন দিকে মেঘনা নদী এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। মনপুরা দ্বীপ বিভিন্ন কারণে বিখ্যাত। তার মধ্যে রয়েছে এটিও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সজ্জিত একটি সবুজ ভূমি, হরিনের অভয়রণ্য ,সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা আর ও অনেক কিছু ।
দেশের প্রায় অর্ধ ভাগ গ্যাস সরবরাহ করা হয় ভোলা থেকে। ভোলার বিখ্যাত মহিষের দুধের টক দধি বিখ্যাত। সুপারি এবং মিষ্টির জন্য বিখ্যাত ভোলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য কুইন আইল্যান্ড অব বাংলাদেশ খেতাবটি এই জেলার দখলেই।