The Ballpen
শালিখা উপজেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ কী কী? - theballpen

শালিখা উপজেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ কী কী?

21st Dec 2022 | মাগুরা জেলা |

শালিখা উপজেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ :

চন্ডিদাস ও রজকিনীর বসতভিটা মাগুরা সদর থেকে প্রায় ২২ কি.মি. দূরে শতখালী ইউনিয়নের শতখালী গ্রামে এটি অবস্থিত। চন্ডিদাস যেখানে বড়শি দিয়ে মাছ ধরতেন সেই দোহা এখনো দৃশ্যমান। দোহার একপাড়ে এখনো চণ্ডিদাসের বংশধররা বাস করেন। আর রজকিনী যেহেতু ধোপার মেয়ে ছিলেন তার নামানুসারে দোহার অপর পাড়ের নাম ধোপাখালী পাড়া, যেখানে এখনো অতি পুরাতন মৃৎপাত্রের ভগ্নাংশ দেখা যায়।

ছান্দড়া জমিদার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ। জমিদারী আমলে ছান্দড়া জমিদার বাড়ি থেকেই এ এলাকার কর, খাজনা আদয় হতো এবং এখান থেকেই এ এলাকা শাসন করা হতো।শালিখা উপজেলার আড়পাড়া বাজার থেকে বাসযোগে সীমাখালী বাজারে গিয়ে নামতে হবে। সীমাখালী বাজার থেকে ভ্যানযোগে ছান্দড়া জমিদার বাড়ি যাওয়া যাবে।[২]

তালখড়ির গোপাল জিউর মন্দির। লোক নাথ সন্ন্যাসী নামক একজন সাধকের জন্মস্থান।কথিত আছে, শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু ও লোকনাথ ব্রহ্মচারী যাত্রাপথে এখানে বিশ্রাম গ্রহণ করেন।মাগুরা সদর থেকে বাসযোগে আড়পাড়া বাসস্ট্যান্ড (১৩ কিলোমিটার) এ নেমে ভ্যান অথবা নছিমন যোগে তালখড়ি বাজার।





Related

মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

মাগুরা জেলা রসমালাই ও মধুমতি নদীর জন্য বিখ্যাত।



Related

মাগুরা জেলা প্রতিষ্ঠা লাভ করে কত সালে?

১৮৪৫ সালে মাগুরা মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হলেও মাগুরা সদরে থানা স্থাপিত হয় আরও অনেক পরে, ১৮৭৫ সালের ১৬ নভেম্বর । অবশ্য এর আগে ১৮৬৭ সালে শালিখা, ১৮৭৯ সালের ২৮ শে জানুয়ারি শ্রীপুর এবং ১৮৬৯ সালের ২৪ নভেম্বরমহম্মদপুর থানা স্থাপিত হয়। এই চারটি থানা নিয়ে প্রায় ১৪০ বছর মাগুরা যশোর জেলার মহকুমা হিসেবে বজায় থাকে।



Related

মাগুরা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়?

মাগুরা, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১ (বাসস) : মাগুরা মুক্ত দিবস আগামীকাল ৭ ডিসেম্বর।। ১৯৭১ সালের এ দিনে মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী হানাদার মুক্ত হয় মাগুরা।



Related

মাগুরার জেলার বিখ্যাত খাবার

মাগুরা রসমালাই এর জন্য বিখ্যাত। যদিও রসমালাই মাগুরার বিখ্যাত খাবার কিভাবে হলো বা এর কারণ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা পাওয়া যায়না। মাগুরার বিখ্যাত খাবার যদিও রসমালাই তবুও অণ্যান্য বিভিন্ন খাবারের সুনাম রয়েছে। তবে লোকমুখে বেশি শুনা যায় মাগুরার জেলার বিখ্যাত খাবারের নাম রসমালাই।



Related

মাগুরা জেলার ইতিহাস

বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে এক সমৃদ্ধ জনপদের নাম মাগুরা। ১৭৮৬ সালে ব্রিটিশ আমলে বাংলা প্রদেশের প্রথম গঠিত জেলা যশোর। কিন্তু একজন জেলা কর্মকর্তার পক্ষে এ বৃহৎ জেলার আইন শৃংখলা নিয়ন্ত্রণ ও প্রশাসনিক কাজ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। মুলত মগ জলদস্যুদের হাত থেকে এ জেলার উত্তরাঞ্চলের জন সাধারণকে রক্ষা করার জন্যই ১৮৪৫ সালে যশোর জেলার প্রথম মহকুমা করা হয় মাগুরাকে। মহকুমা গঠন করার পর প্রথম মহকুমা অফিসার হিসেবে আসেন মিঃ ককবার্গ। মহকুমা হবার আগে মাগুরা অঞ্চল ভূষণা ও মহম্মদপুর নামেই সুবিখ্যাত ছিল। পাল রাজত্বের সময় এ অঞ্চলের উত্তর ও উত্তর পূর্ব অংশ শ্রীপুর ও রাজাপুর নামে পরিচিত ছিলো।

দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব অংশ ভূষনা। পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হবার পর প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের অংশ হিসাবে মাগুরাকে ১৯৮৪ সালে মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত করা হয়। প্রথম ডেপুটি কমিশনার নিয়োগ করা হয় অরবিন্দু করকে। মাগুরা জেলা মোট ৪টি থানা নিয়ে গঠিত। যথা মাগুরা সদর , শ্রীপুর , শালিখা, ও মহম্মদপুর যা ২টি সংসদীয় যথা মাগুরা-১ (জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকা) ও মাগুরা-২ (জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকা) নির্বাচনী এলাকায় বিভক্ত।