The Ballpen
শ্রীপুর উপজেলায় খেলাধূলা ও বিনোদন - theballpen

শ্রীপুর উপজেলায় খেলাধূলা ও বিনোদন

22nd Dec 2022 | মাগুরা জেলা |

শ্রীপুরবাসীর ঐতিহ্যবাহী খেলাধূলা :  হা-ডু-ডু, কাবাডি, নৌকাবাইচ, ঘোড়দৌড়, লাটি খেলা, ফুটবল ও ক্রিকেট। এছাড়াও গ্রাম্য বিভিন্ন খেলাধুলা রয়েছে। শ্রীপুর উপজেলায় শিশুদের ঈদ আনন্দ উপভোগ করার জন্য কোন বিনোদনের জায়গা ইতোপূর্বে ছিলো না। শ্রীপুর উপজেলা কমপ্লেক্স এর অভ্যান্তরে একটি শিশু পার্ক নির্মাণ করা হয়েছে। শ্রীপুরের শিশুদের আনন্দ দিতে এই পার্কটি নতুনমাত্রা যোগ করবে। এছাড়াও শ্রীপুর শহরে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভ সংলগ্ন জেলা প্রশাসক পার্ক উদ্বোধন করা হয়েছে। শ্রীপুর উপজেলাবাসী এ স্থানগুলোতে বিনোদন সময় উদযাপন করতে পারবে। বৃহত্তর পরিসরে বিনোদনের জন্য দ্বারিয়াপুর ইকোপার্ক নির্মাণাধীন রয়েছে এবং মাগুরা-ঢাকা মহাসড়কের কামারখালী ব্রীজ কেন্দ্রিক একটি পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। এই বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মাগুরা জেলাসহ এর আশেপাশের জনগনের চিত্তবিনোদনের সুবিধা পাবে।





Related

মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

মাগুরা জেলা রসমালাই ও মধুমতি নদীর জন্য বিখ্যাত।



Related

মাগুরা জেলা প্রতিষ্ঠা লাভ করে কত সালে?

১৮৪৫ সালে মাগুরা মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হলেও মাগুরা সদরে থানা স্থাপিত হয় আরও অনেক পরে, ১৮৭৫ সালের ১৬ নভেম্বর । অবশ্য এর আগে ১৮৬৭ সালে শালিখা, ১৮৭৯ সালের ২৮ শে জানুয়ারি শ্রীপুর এবং ১৮৬৯ সালের ২৪ নভেম্বরমহম্মদপুর থানা স্থাপিত হয়। এই চারটি থানা নিয়ে প্রায় ১৪০ বছর মাগুরা যশোর জেলার মহকুমা হিসেবে বজায় থাকে।



Related

মাগুরা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়?

মাগুরা, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১ (বাসস) : মাগুরা মুক্ত দিবস আগামীকাল ৭ ডিসেম্বর।। ১৯৭১ সালের এ দিনে মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী হানাদার মুক্ত হয় মাগুরা।



Related

মাগুরার জেলার বিখ্যাত খাবার

মাগুরা রসমালাই এর জন্য বিখ্যাত। যদিও রসমালাই মাগুরার বিখ্যাত খাবার কিভাবে হলো বা এর কারণ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা পাওয়া যায়না। মাগুরার বিখ্যাত খাবার যদিও রসমালাই তবুও অণ্যান্য বিভিন্ন খাবারের সুনাম রয়েছে। তবে লোকমুখে বেশি শুনা যায় মাগুরার জেলার বিখ্যাত খাবারের নাম রসমালাই।



Related

মাগুরা জেলার ইতিহাস

বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে এক সমৃদ্ধ জনপদের নাম মাগুরা। ১৭৮৬ সালে ব্রিটিশ আমলে বাংলা প্রদেশের প্রথম গঠিত জেলা যশোর। কিন্তু একজন জেলা কর্মকর্তার পক্ষে এ বৃহৎ জেলার আইন শৃংখলা নিয়ন্ত্রণ ও প্রশাসনিক কাজ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। মুলত মগ জলদস্যুদের হাত থেকে এ জেলার উত্তরাঞ্চলের জন সাধারণকে রক্ষা করার জন্যই ১৮৪৫ সালে যশোর জেলার প্রথম মহকুমা করা হয় মাগুরাকে। মহকুমা গঠন করার পর প্রথম মহকুমা অফিসার হিসেবে আসেন মিঃ ককবার্গ। মহকুমা হবার আগে মাগুরা অঞ্চল ভূষণা ও মহম্মদপুর নামেই সুবিখ্যাত ছিল। পাল রাজত্বের সময় এ অঞ্চলের উত্তর ও উত্তর পূর্ব অংশ শ্রীপুর ও রাজাপুর নামে পরিচিত ছিলো।

দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব অংশ ভূষনা। পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হবার পর প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের অংশ হিসাবে মাগুরাকে ১৯৮৪ সালে মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত করা হয়। প্রথম ডেপুটি কমিশনার নিয়োগ করা হয় অরবিন্দু করকে। মাগুরা জেলা মোট ৪টি থানা নিয়ে গঠিত। যথা মাগুরা সদর , শ্রীপুর , শালিখা, ও মহম্মদপুর যা ২টি সংসদীয় যথা মাগুরা-১ (জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকা) ও মাগুরা-২ (জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকা) নির্বাচনী এলাকায় বিভক্ত।