সাতকানিয়া উপজেলায় খেলাধুলা ও বিনোদন :
প্রাচীনকাল থেকেই সাতকানিয়া উপজেলার জনগন ক্রীড়ামোদী। বলি খেলার ঐতিহ্য এ অঞ্চলে অতি সুপ্রাচীন থেকেই- মক্কার বলিখেলা সোনাকানিয়াতে অনুষ্টিত হয়।
প্রাচীনকাল থেকেই সাতকানিয়া উপজেলার জনগন ক্রীড়ামোদী। বলি খেলার ঐতিহ্য এ অঞ্চলে অতি সুপ্রাচীন থেকেই- মক্কার বলিখেলা সোনাকানিয়াতে অনুষ্টিত হয়।
সাতকানিয়ায় বেশ কয়েকটি খেলার মাঠ রয়েছে। এর মধ্যে সরকারী কলেজ খেলার মাঠ এবং সাতকানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ -উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল টুরনামেন্ট, ১ম ও ২য় বিভাগ ফুটবল লীগ, বয়সভিত্তিক/স্কুল ও কলেজভিত্তিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা বিভিন্ন বয়সী ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে অনুষ্টিত হয়ে থাকে।
চট্টগ্রাম জেলার মোট আয়তন ৫,২৮২.৯২ বর্গ কিলোমিটার (১,৩০৫,৪৩৮ একর)। আয়তনের দিক থেকে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা।
চট্টগ্রাম জেলার মোট জনসংখ্যা ৯১,৬৩,৭৬০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৫,৬৬,০৩৯ জন এবং মহিলা ৪৫,৯৭,০৭৬ জন এবং বাকি ৬৪৫ জন হিজড়া । জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১৭০০ জন।(২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী)
চট্টগ্রামের ধর্মবিশ্বাস-২০২২
ইসলাম (৮৭.৪৭%)
হিন্দু ধর্ম (১০.৭০%)
বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্ম (১.৮৩%)
ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এ জেলার মোট জনসংখ্যার ৮৭.৪৭% মুসলিম, ১০.৭০% হিন্দু এবং ১.৮৩% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে ২১°৫৪´ থেকে ২২°৫৯´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°১৭´ থেকে ৯২°১৩´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে চট্টগ্রাম জেলার অবস্থান। রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ২৫৯ কিলোমিটার। এ জেলার দক্ষিণে কক্সবাজার জেলা; পূর্বে বান্দরবান জেলা, রাঙ্গামাটি জেলা ও খাগড়াছড়ি জেলা; উত্তরে ফেনী জেলা এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং পশ্চিমে নোয়াখালী জেলা ও বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। এছাড়া দ্বীপাঞ্চল সন্দ্বীপ চট্টগ্রামের অংশ।
১৬৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলা গঠিত হয়। তিন পার্বত্য জেলা এ জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬০ সালে পার্বত্য এলাকা নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা গঠন করা হয়। পরবর্তীতে এ জেলা ভেঙ্গে কক্সবাজার জেলা গঠিত হয়।
১৬৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলা গঠিত হয়। তিন পার্বত্য জেলা এ জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬০ সালে পার্বত্য এলাকা নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা গঠন করা হয়।