সিলেট জেলায় ইউনিয়ন :১০৬টি
ইউনিয়ন নামের তালিকা
ইউনিয়নের নাম |
১নংনিজপাট |
০২ নং জৈন্তাপুর |
৩নং চারিকাটা |
৪নং দরবস্ত |
৫নং ফতেপুর |
৬নং চিকনাগুল |
মোললারগাঁও |
বরইকান্দি |
তেতলী |
কুচাই |
সিলাম |
লালাবাজার |
জালালপুর |
মোগলাবাজার |
দাউদপুর |
কামালবাজার |
জালালাবাদ |
হাটখোলা |
খাদিমনগর |
খাদিমপাড়া |
টুলটিকর |
টুকেরবাজার |
মোগলগাঁও |
কান্দিগাঁও |
০১ বাঘা ইউনিয়ন পরিষদ |
০২ নং গোলাপগঞ্জ |
০৩ নং ফুলবাড়ি |
০৪ নং লক্ষীপাশা |
০৫ নং বুধবারীবাজার |
০৬ নং ঢাকাদক্ষিণ |
০৭ নং লক্ষনাবন্দ |
০৮ নং ভাদেশ্বর |
০৯ নং পশ্চিমআমুড়া |
১০ নং উত্তরবাদেপাশা |
১১ নং শরীফগঞ্জ |
লামাকাজী |
খাজাঞ্চী |
অলংকারী |
রামপাশা |
দৌলতপুর |
বিশ্বনাথ |
দেওকলস |
দশঘর |
ইসলাম পশ্চিম |
ইসলামপুর পূর্ব |
তেলিখাল |
ইসাকলস |
উত্তর রণিখাই |
দক্ষিণ রণিখাই |
রুস্তমপুর |
পশ্চিম জাফলং |
পুর্ব জাফলং |
লেঙ্গুঁড়া |
আলীরগাঁও |
ফতেপুর |
নন্দিরগাঁও |
তোয়াকুল |
ডৌবাড়ী |
১ নং ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন |
২ নং মাইজগাঁও ইউনিয়ন |
৩ নং ঘিলাছড়া ইউনিয়ন |
৪ নং উত্তরকুশিয়ারা ইউনিয়ন |
৫ নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন |
আলীনগর |
চারখাই |
দুবাগ |
শেওলা |
কুড়ারবাজার |
মাথিউরা |
তিলপাড়া |
মোল্লাপুর |
মুড়িয়া |
লাউতা |
বিয়ানীবাজার পৌরসভা |
০১ নং উমরপুর ইউ/পি |
০২নং সাদীপুর ইউ/পি |
০৩ নং পশ্চিম পৈলনপুর ইউপি |
০৪ নং বুরুঙ্গাবাজার ইউ/পি |
০৫নং গোয়ালা বাজার ইউ/পি |
০৬ নং তাজপুর ইউ/পি |
০৭ নংদয়ামীরইউ/পি |
০৮ নং উছমানপুর ইউ/পি |
০১ নংবারহাল |
02 নংবিরশ্রী |
০৩ নংকাজলসার |
০৪ নংখলাছড়া |
০৫ নংজকিগঞ্জ |
০৬ নংসুলতানপুর |
০৭ নংবারঠাকুরী |
০৮ নংকসকনকপুর |
০৯ নংমানিকপুর |
পূর্ব পৈলনপুর |
বোয়ালজুড় |
দেওয়ানবাজার |
পশ্চিম গেীরীপুর |
বালাগঞ্জ সদর |
পূর্ব গৌরীপুর |
লক্ষীপ্রসাদর্পূব |
লক্ষীপ্রসাদপশ্চিম |
দিঘীরপাড়র্পূব |
সাতবাঁক |
বড়চতুল |
কানাইঘাটসদর |
দক্ষিণবাণীগ্রাম |
ঝিংগাবাড়ী |
রাজাগঞ্জ |
সিলেট জেলা কমলালেবু, চাপাতা, সাতকড়ার আচার এবং সাত রঙের চা এর জন্য বিখ্যাত। সিলেট জেলাটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত।
মৌলভীবাজার এর অর্থনীতির প্রধান ভীত হলো চা শিল্প ও রাবার শিল্প । এ জেলায় প্রচুর পরিমানে চা ও রাবার উৎপাদিত হয় । এ ছাড়াও এ জেলার অর্থনীতিতে এই জেলার পর্যটন শিল্পও বিশেষ ভাবে উল্ল্যেখযোগ্য, তা ছাড়াও এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের ছোট বড় শিল্প যা মৌলভীবাজার জেলার অর্থনীতিকে করছে সমৃদ্ধশালী ।
ইতিহাস গবেষক দেওয়ান নুরুল আনওয়ার জালালাবাদের কথা গ্রন্থে লিখেছেন খ্রিস্টিয় সপ্তম শতক পর্যন্ত সিলেট কামরুপ রাজ্যের অন্তর্গত ছিল।
সবচেয়ে প্রচলিত ধারণাটি হলো, শিলা মানে পাথর। আর পাথরের প্রাচুর্যের কারণেই এ এলাকার নাম সিলেট। এ ধারণার পালে আর একটু হাওয়া দিয়ে বলা হয়ে থাকে, সিলেট শব্দের অনুসর্গ সিল মানে শীল বা পাথর আর উপসর্গ হেট মানে হাট বা বাজার। প্রাচীনকাল থেকে এ জেলায় পাথর ও হাটের আধিক্য থাকায় শব্দ দু'টি মিলে সিলেট নামের উৎপত্তি।
সিলেট জেলার ভৌগোলিক অবস্থান ২৪° ৪০’ থেকে ২৫° ১১’’ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১° ৩’’ থেকে ৯২° ৩’’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সিলেট জেলার উত্তরে ভারতের মেঘালয় ও খাশিয়া-জৈন্তিয়া পাহাড়, পূ্র্বে ভারতের আসাম, দক্ষিণে মৌলভীবাজার জেলা ও পশ্চিমে সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলা অবস্থিত। এই জেলার আয়তন ৩,৪৯০.৪০ বর্গ কিমি। বাৎসরিক সর্বচ্চো তাপমাত্রা ৩৩.২° সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩.৬° সেলসিয়াস। বাৎসরিক বৃষ্টিপাত ৩৩৩৪ মিলিমিটার। প্রধান নদী সুরমা ও কুশিয়ারা। হাওড় সংখ্যা ৮২ টি। সংরক্ষিত বনাঞ্চল ২৩৬.৪২ বর্গ কিলোমিটার। ভারতের খাশিয়া-জয়ান্তা পাহারের কিছু অংশ এই জেলায় পরেছে। এছাড়াও কিছু ছোট পাহাড় ও টিলা রয়েছে এখানে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জৈন্তাপুর (৫৪ মাইল), সারি টিলা (৯২ মাইল), লালখান টিলা (১৩৫ মাইল), ঢাকা দক্ষিণ টিলাসমূহ (৭৭.৭ মাইল)।