সিলেট জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো -
শিক্ষার ক্ষেত্রে সিলেট বাংলাদেশের একটি অগ্রসর অঞ্চল।
বিশ্ববিদ্যালয়ঃ ০৭ টি
কলেজঃ ৪৪ টি স্মাতকোত্তর-০১, স্মাতক-১৮, এইচএসসি-২০,
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ৩১৬ টি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ১৯৬১ টি
মাদ্রাসাঃ ২০০টি
ক্যাডেট কলেজঃ ০১ টি
আইন কলেজ|আইন কলেজঃ]] ০২ টি
বন বিদ্যালয়|বন বিদ্যালয়ঃ]] ০১ টি
মডেল স্কুল ও কলেজ|মডেল স্কুল ও কলেজঃ]] ০১টি
সংস্কৃত কলেজ|সংস্কৃত কলেজঃ ]]০১ টি
মুক ও বধির বিদ্যালয়|মুক ও বধির বিদ্যালয়ঃ]] ০১ টি (শেখঘাট)।
মনিপুরি নৃত্য একাডেমী|মনিপুরি নৃত্য একাডেমীঃ]] ০১ টি (সাগরদিঘী)।
প্রাইমারী টিচার্স ট্রেনিং একাডেমী|প্রাইমারী টিচার্স ট্রেনিং একাডেমীঃ]] ০১ টি (সুবিদবাজার)।
টিচার্স ট্রেনিং কলেজঃ]] ০৩ টি
ক্রীড়া প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানঃ ০১ টি
মেডিকেল কলেজঃ ০৬ টি
সরকারি কারিগরি কলেজঃ ০১ টি (খোজারখোলা)।
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজঃ ০১ টি।
কৃষি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটঃ ০১ টি।
যুব প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটঃ ০১টি।
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটঃ ০১টি।
আয়ুর্বেদ মেডিকেল কলেজঃ ০১টি (সরকারি)।
চক্ষু হাসপাতালঃ ০৩টি।
ডায়বেটিক হাসপাতালঃ ০১টি (পুরাণ লেন)।
সেবিকা প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটঃ ০১টি (ওসমানী মেডিকেল কলেজে)।
হোমিও কলেজঃ ০১ টি (মির্জাজাঙ্গাল)।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো হলোঃ
সিলেট জেলা কমলালেবু, চাপাতা, সাতকড়ার আচার এবং সাত রঙের চা এর জন্য বিখ্যাত। সিলেট জেলাটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত।
মৌলভীবাজার এর অর্থনীতির প্রধান ভীত হলো চা শিল্প ও রাবার শিল্প । এ জেলায় প্রচুর পরিমানে চা ও রাবার উৎপাদিত হয় । এ ছাড়াও এ জেলার অর্থনীতিতে এই জেলার পর্যটন শিল্পও বিশেষ ভাবে উল্ল্যেখযোগ্য, তা ছাড়াও এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের ছোট বড় শিল্প যা মৌলভীবাজার জেলার অর্থনীতিকে করছে সমৃদ্ধশালী ।
ইতিহাস গবেষক দেওয়ান নুরুল আনওয়ার জালালাবাদের কথা গ্রন্থে লিখেছেন খ্রিস্টিয় সপ্তম শতক পর্যন্ত সিলেট কামরুপ রাজ্যের অন্তর্গত ছিল।
সবচেয়ে প্রচলিত ধারণাটি হলো, শিলা মানে পাথর। আর পাথরের প্রাচুর্যের কারণেই এ এলাকার নাম সিলেট। এ ধারণার পালে আর একটু হাওয়া দিয়ে বলা হয়ে থাকে, সিলেট শব্দের অনুসর্গ সিল মানে শীল বা পাথর আর উপসর্গ হেট মানে হাট বা বাজার। প্রাচীনকাল থেকে এ জেলায় পাথর ও হাটের আধিক্য থাকায় শব্দ দু'টি মিলে সিলেট নামের উৎপত্তি।
সিলেট জেলার ভৌগোলিক অবস্থান ২৪° ৪০’ থেকে ২৫° ১১’’ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১° ৩’’ থেকে ৯২° ৩’’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সিলেট জেলার উত্তরে ভারতের মেঘালয় ও খাশিয়া-জৈন্তিয়া পাহাড়, পূ্র্বে ভারতের আসাম, দক্ষিণে মৌলভীবাজার জেলা ও পশ্চিমে সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলা অবস্থিত। এই জেলার আয়তন ৩,৪৯০.৪০ বর্গ কিমি। বাৎসরিক সর্বচ্চো তাপমাত্রা ৩৩.২° সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩.৬° সেলসিয়াস। বাৎসরিক বৃষ্টিপাত ৩৩৩৪ মিলিমিটার। প্রধান নদী সুরমা ও কুশিয়ারা। হাওড় সংখ্যা ৮২ টি। সংরক্ষিত বনাঞ্চল ২৩৬.৪২ বর্গ কিলোমিটার। ভারতের খাশিয়া-জয়ান্তা পাহারের কিছু অংশ এই জেলায় পরেছে। এছাড়াও কিছু ছোট পাহাড় ও টিলা রয়েছে এখানে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জৈন্তাপুর (৫৪ মাইল), সারি টিলা (৯২ মাইল), লালখান টিলা (১৩৫ মাইল), ঢাকা দক্ষিণ টিলাসমূহ (৭৭.৭ মাইল)।