সোনাতলা উপজেলা রেল, সড়ক এবং জলপথে দেশের অন্যান্য অংশের সাথে সংযুক্ত হওয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যে সমৃদ্ধ একটি জনপদ। ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে- কাঁচা মরিচ রপ্তানি, পাট রপ্তানি, স্বর্ণ ব্যবসা এবং অন্যান্য ব্যবসা বানিজ্য।
ক্রমিক |
হাট-বাজারের নাম |
অবস্থান/স্থানের নাম |
মন্তব্য |
১। |
সোনাতলা হাট-বাজার |
সোনাতলা পৌরসভা |
ভাল |
২। |
বালুয়া হাট |
বালুয়া ইউনিয়ন |
ভাল |
৩। |
ভেলুরপাড়া হাট |
জোড়গাছা ইউনিয়ন |
ভাল |
৪। |
চরপাড়া হাট |
জোড়গাছা ইউনিয়ন |
ভাল |
৫। |
হাট করমজা |
জোড়গাছা ইউনিয়ন |
ভাল |
৬। |
হরিখালি হাট-বাজার |
মধুপুর ইউনিয়ন |
ভাল |
৭। |
পাকুল্ল্যা হাট |
পাকুল্ল্যা ইউনিয়ন |
ভাল |
৮। |
কাছারী হাট-বাজার |
তেকানি চুকাইনগর ইউনিয়ন |
ভাল |
৮৮.৫০ ডিগ্রী পূর্ব থেকে ৮৮.৯৫ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এবং ২৪.৩২ ডিগ্রী উত্তর থেকে ২৫.০৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে বগুড়া সদর উপজেলা অবস্থিত।
বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট, উত্তর পশ্চিমে জয়পুরহাটের অংশবিশেষ,পশ্চিম ও দক্ষিণ পশ্চিমে নওগাঁ, দক্ষিণে নাটোর ও সিরাজগঞ্জের অংশবিশেষ এবং দক্ষিণ পূর্বে সিরাজগঞ্জের অবশিষ্ট অংশ বিদ্যমান। বগুড়ার পূর্বে জামালপুর থাকলেও এর স্থলভাগ সংযুক্তভাবে অবস্থিত নয়।
বগুড়া ভৌগোলিকভাবে ভূমিকম্পের বিপজ্জনক বলয়ে অবস্থিত। তাছাড়া বগুড়া জেলা বরেন্দ্রভূমির অংশবিশেষ যা ধূসর ও লাল বর্ণের মাটির পরিচিতির জন্য উল্লেখ্য।
বগুড়া জেলার জনসংখ্যা মোট: ৩৭,৩৪,৩০০ জন
পুরুষ:৪৯.৬০%
মহিলা:৫০.৪০%|উত্তরবঙ্গের ১৬ টি জেলার মধ্য জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা হচ্ছে বগুড়া। এবং সারা বাংলাদেশে ষষ্ঠ বৃহত্তম জেলা।
খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ শতকে বগুড়া মৌর্য শাসনাধীনে ছিল। মৌর্য এর পরে এ অঞ্চলে চলে আসে গুপ্তযুগ । এরপর শশাংক, হর্ষবর্ধন, যশোবর্ধন পাল, মদন ও সেনরাজ বংশ ।
সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন বগড়া ১,২৭৯ থেকে ১,২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তার নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল বগড়া (English:Bogra)। ইংরেজি উচ্চারন 'বগড়া' হলেও বাংলায় কালের বিবতর্নে নামটি পরিবর্তিত হয়ে 'বগুড়া' শব্দে পরিচিতি পেয়েছে। ২ এপ্রিল ২০১৮ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠকে বগুড়ার ইংরেজি নাম Bogura করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বগুড়া জেলার সংসদীয় আসন :৭টি