The Ballpen
কাঠালিয়া উপজেলার ব্যবসা বাণিজ্য - theballpen

কাঠালিয়া উপজেলার ব্যবসা বাণিজ্য

24th Dec 2022 | ঝিনাইদহ জেলা |

এ উপজেলার অর্থনীতি এখনও গ্রামীণ অবস্থায় রয়েছে। প্রধানত: কৃষিজ উৎপাদিত পন্য ধান, সুপারি, নারিকেল এবং বিভিন্ন শাক সব্জী উৎপাদন এবং বিশখালী নদী ও বিভিন্ন খাল হতে প্রাপ্ত মাছ এখানকার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি। মাঝারী বা ভারী শিল্প দূরের কথা এখানে কোন প্রকার কুটির শিল্পেরও অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। খুব বেশি পরিমানে উৎপাদিত না হলেও সুপারি মূলত এখানকার প্রধান অর্থকরী ফসল। সুপারি, বিশখালী নদীর ইলিশ ও চিংড়ী এ এলাকা হতে দেশের অন্যত্র প্রেরণ করা হয়। এখানকার চাহিদা পূরনের জনা শাক-সব্জী সহ অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য ও নিত্য প্রয়োজীয় দ্রব্যাদি বাহির হতে আনতে হয়।





Related

কচুয়া উপজেলার আয়তন কত?

কচুয়া উপজেলার আয়তন ১৩১.৬২  বর্গ কিলোমিটার



Related

ঝিনাইদহ কোন সেক্টরে ছিল?

মুক্তিযুদ্ধে ঝিনাইদহ ৮ নং সেক্টরে ছিল।



Related

ঝিনাইদহ জেলার বিখ্যাত খাবার কী?

নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার ঝিনাইদহ জেলায় পাওয়া যায়। তবে আমার মতে ঝিনাইদহের বিখ্যাত খাবার যা আমাদের নিজস্ব আইডেনটিটি দেয় সেই খাবার গুলো হলো ঝিনাইদহের নলিন গুড়ের পায়েস, জীড়ান খেজুর রসের ক্ষীর,খালিশপুরের চমচম, মাছের মাথা দিয়ে শুক্তো।



Related

ঝিনাইদহ জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে।



Related

ঝিনাইদহ জেলার ইতিহাস

ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। 

এই জেলার নামকরণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। কথিত আছে যে, ক্যালসিয়াম উৎপাদনের জন্য '‘নবগঙ্গা’' নদী এবং '‘দহা’' নদী থেকে ঝিনুক সংগ্রহের জন্য এই এলাকা বিখ্যাত হয়ে উঠেছিল। এই জেলার নাম ঝিনাইদহ “ঝিনুক”এবং “দাহ”শব্দদ্বয় থেকে নেয়া হয়েছে বলে মনে করা হয়।