শিক্ষা ব্যবস্থায় ফেনী জেলার অগ্রগতি উলেখযোগ্য। ফেনীতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু হয় ১৮৮৪ সালে ফেনী আদর্শ পাইলট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাধ্যমে। এর দুই বছরের মাথায় ১৮৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ফেনী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। নারী শিক্ষায় ফেনী বাংলাদেশের অনেক জেলা থেকে অগ্রগামী। শুধুমাত্র নারীদের শিক্ষার জন্য ১৯১০ সালে ফেনীতে প্রতিষ্ঠিত হয় সরলাদেবী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় যা বর্তমানে ফেনী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠিত। মাদ্রাসা শিক্ষায় ১৯২৩ সালে ফেনীতে প্রতিষ্ঠিত হয় ফেনী আলিয়া মাদ্রাসা। বর্তমানে ফেনীতে-
গীর্জা ১টি ।
ফেনী জেলার উপজেলাঃ ৬ টি
ফেনী জেলার মোট জনসংখাঃ ১৪,৯৬,১৩৮ জন | (২০১১ সালের আদমশুমারী অনুয়ায়ী)
* পুরষঃ ৭,২২,৬২৬ জন
* নারীঃ ৭,৭৩,৫১২ জন
* জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৪৫১ জন(প্রতি বর্গ কিঃ মিঃ)
দেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে ফেনী জেলার উলেখ যোগ্য অবদান রয়েছে। ফেনী জেলার বরেণ্য ব্যক্তিদের মধ্যে উলেখযোগ্য কয়েকজনঃ
ফেনী জেলার ঐতিহাসিক স্থানগুলো :
বিলোনিয়া পুরাতন রেল স্টেশন।
ফেনী জেলার থানাঃ ৬ টি,