The Ballpen
কুমিল্লা জেলায় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা কবে চালু হয়? - theballpen

কুমিল্লা জেলায় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা কবে চালু হয়?

24th Nov 2022 | ফেনী জেলা |

 শিক্ষা ব্যবস্থায় ফেনী জেলার অগ্রগতি উলেখযোগ্য। ফেনীতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা  ব্যবস্থা চালু হয় ১৮৮৪ সালে ফেনী আদর্শ পাইলট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাধ্যমে। এর দুই বছরের মাথায় ১৮৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ফেনী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। নারী শিক্ষায় ফেনী বাংলাদেশের অনেক জেলা থেকে অগ্রগামী। শুধুমাত্র নারীদের শিক্ষার জন্য ১৯১০ সালে ফেনীতে প্রতিষ্ঠিত হয় সরলাদেবী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় যা বর্তমানে ফেনী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠিত। মাদ্রাসা শিক্ষায় ১৯২৩ সালে ফেনীতে প্রতিষ্ঠিত হয় ফেনী আলিয়া মাদ্রাসা। বর্তমানে ফেনীতে-





Related

ফেনী জেলার উপজেলা কয়টি?

ফেনী জেলার  উপজেলাঃ ৬ টি

  • ফেনী সদর,
  • ছাগলনাইয়া,
  • সোনাগাজী,
  • ফূলগাজী,
  • পরশুরাম,
  • দাগনভূঞা


Related

ফেনী জেলার জনসংখ্যা কত?

ফেনী জেলার মোট জনসংখাঃ ১৪,৯৬,১৩৮ জন | (২০১১ সালের আদমশুমারী অনুয়ায়ী)

* পুরষঃ ৭,২২,৬২৬ জন

* নারীঃ ৭,৭৩,৫১২ জন

* জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৪৫১ জন(প্রতি বর্গ কিঃ মিঃ)



Related

ফেনী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি কারা?

 দেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে ফেনী জেলার উলেখ যোগ্য অবদান রয়েছে। ফেনী জেলার বরেণ্য  ব্যক্তিদের মধ্যে উলেখযোগ্য কয়েকজনঃ

  • কবি নবীন চন্দ্র সেন
  • , কবি হাবিবুলাহ বাহার চৌধুরী,
  • ভাষা সৈনিক আব্দুস সালাম,
  • ভাষা সৈনিক গাজীউল হক,
  • শহীদ বুদ্বিজীবি ও সাহিত্যিক শহীদুলাহ কায়সার,
  • শহীদ বুদ্বিজীবি, সাহিত্যিক ও চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান,
  • শহীদ বুদ্বিজীবি ও সাংবাদিক সেলনা পারভীন,
  •   আধুনিক বাঙালি কবি বেলাল চৌধুরী 
  • কবি সামছুন্নাহার মাহমুদ
  • , স্যার এ,এফ রহমান,
  • নাট্যকার ও গবেষক সেলিম আল দীন প্রমুখ।


Related

ফেনী জেলার ঐতিহাসিক স্থানগুলো কী কী?

ফেনী জেলার ঐতিহাসিক স্থানগুলো :

  • হযরত শাহ সৈয়দ আমির উদ্দীন রঃ (পাগলা বাবার) মাজার ।
  • শতবর্ষী চাঁদগাজী ভুঞাঁ মসজিদ, ছাগলনাইয়া।
  • প্রাচীর সুড়ঙ্গ মঠ, ফুলগাজী।
  • বিলোনিয়া সীমান্ত পোস্ট, পরশুরাম।
  • বিলোনিয়া পুরাতন রেল স্টেশন।



Related

ফেনী জেলার থানা কয়টি?

ফেনী জেলার থানাঃ ৬ টি,

  •  ফেনী সদর,
  • ছাগলনাইয়া,
  • সোনাগাজী
  • ফূলগাজী,
  • পরশুরাম,
  • দাগনভূঞা |