কোটচাঁদপুর উপজেলায় সর্বমোট ২৮,৭৬৩ একর কৃষি জমি আছে। অধিকাংশই কৃষি কাজে নিয়োজিত। এ উপজেলায় ধান, পাট, গম, আখ, রবি শস্য চাষ হয়ে থাকে। বর্তমানে বাণিজ্যিকভাবে বিভিন্ন প্রজাতির আম ও পেয়ারার চাষ হচ্ছে। যা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানী করে প্রচুর অর্থ আয় করে। এছাড়াও উপজেলার ০৪টি বাওড় সহ ব্যক্তিগতভাবে ছোট-বড় পুকুরে মাছ চাষ হয়ে থাকে। এই মাছ বিক্রয় করেও প্রচুর পরিমাণ অর্থ করে করেন মৎস্যচাষীগণ। শীতের সময় কোটচাঁদপুর উপজেলা খেজুর গুড়ের জন্য বিখ্যাত। এ মৌসুমে উপজেলার কৃষকগণ খেজুর গুড় ও গুড়ের পাটালী বিক্রয় করেও অর্থ আয় করে থাকে। ব্যবসা বাণিজ্যেও উন্নত প্রাচীন এই জনপথ। তাছাড়া মাঝারি শিল্পকারখানাও তৈরি হচ্ছে।
নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার ঝিনাইদহ জেলায় পাওয়া যায়। তবে আমার মতে ঝিনাইদহের বিখ্যাত খাবার যা আমাদের নিজস্ব আইডেনটিটি দেয় সেই খাবার গুলো হলো ঝিনাইদহের নলিন গুড়ের পায়েস, জীড়ান খেজুর রসের ক্ষীর,খালিশপুরের চমচম, মাছের মাথা দিয়ে শুক্তো।
ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে।
ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে।
এই জেলার নামকরণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। কথিত আছে যে, ক্যালসিয়াম উৎপাদনের জন্য '‘নবগঙ্গা’' নদী এবং '‘দহা’' নদী থেকে ঝিনুক সংগ্রহের জন্য এই এলাকা বিখ্যাত হয়ে উঠেছিল। এই জেলার নাম ঝিনাইদহ “ঝিনুক”এবং “দাহ”শব্দদ্বয় থেকে নেয়া হয়েছে বলে মনে করা হয়।