চারিদিকে উচু পাহাড় ঘেরা এই দিঘি শত বছরের প্রাচীন রুপকথার ইতিহাস বহন করছে। কথিত আছে যে এটি রাজা বিজয় সিংহ এর আমলে রাজার মা কে খুশি করার জন্যে দিঘি টি খনন করেন।
স্থানীয়দের মতে এই দিঘিতে সোনা এবং রুপা থালা ভেসে উঠত। একদিন এক ভিখারীনি এক টা থালা চুরি করার পর থেকে আর এই থালা ভেসে উঠেনা।এখন পর্যন্ত এই দিঘি পুরোপুরি ভাবে সেচ দিতে পারেনি কেউ। এখনো মানুষ দুর দুরান্ত থেকে আসে এই দিঘি তে পবিত্র গোসল এবং পানি পান করার জন্যে।
এই দিঘিতে অনেক বড় মাছ পাওয়া যেত, যার ওজন হতো ৮০-১০০ কিলো। বর্তমানে এটি সর্কারি মালিকানাধীন এবং সর কারি কর্মকর্তাদের বাসভবন আছে এটির উত্তর পাড়ে।
মানুষের আগ্রাসনে এটির পাড় এবং গাছ গুলো মারাত্তক ক্ষয় ও খতির সম্মুখীন হচ্ছে। দিঘিটিতে ছুটির দিন ছাড়াও বিশেষ বিশেষ দিনে অনেক মানুষের সমাগম হয়।
ফেনী জেলার উপজেলাঃ ৬ টি
ফেনী জেলার মোট জনসংখাঃ ১৪,৯৬,১৩৮ জন | (২০১১ সালের আদমশুমারী অনুয়ায়ী)
* পুরষঃ ৭,২২,৬২৬ জন
* নারীঃ ৭,৭৩,৫১২ জন
* জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৪৫১ জন(প্রতি বর্গ কিঃ মিঃ)
দেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে ফেনী জেলার উলেখ যোগ্য অবদান রয়েছে। ফেনী জেলার বরেণ্য ব্যক্তিদের মধ্যে উলেখযোগ্য কয়েকজনঃ
ফেনী জেলার ঐতিহাসিক স্থানগুলো :
বিলোনিয়া পুরাতন রেল স্টেশন।
ফেনী জেলার থানাঃ ৬ টি,