The Ballpen
মহেশপুর উপজেলায় খেলাধুলা ও বিনোদন - theballpen

মহেশপুর উপজেলায় খেলাধুলা ও বিনোদন

23rd Dec 2022 | ঝিনাইদহ জেলা |

প্রাচীনকাল থেকেই মহেশপুর উপজেলা  জনেগাষ্ঠী ক্রীড়ামোদী। এখানে প্রতিবছরই বিভিন্ন টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এখানকার জনপ্রিয় খেলার মধ্যে বর্তমানে ক্রিকেট ও ফুটবলের আধিপত্য দেখা গেলেও অন্যান্য খেলাও পিছিয়ে নেই। মহেশপুর বেশ কয়েকটি খেলার মাঠ রয়েছে। এর মধ্যে মহেশপুর সরকারী ডিগ্রি কলেজ খেলার মাঠ এবং মহেশপুর পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় (বালক) মাঠ-শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত।  প্রতি বছর এসব মাঠে  নিম্নলিখিত ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ঃ

(ক)শামসুল হুদা গোল্ডকাপ ফুটবল

(খ) প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

(গ) ১ম বিভাগ ফুটবল লীগ

(ঘ) বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল

(ঙ) গ্রামীণ খেলাধুলা ।





Related

কচুয়া উপজেলার আয়তন কত?

কচুয়া উপজেলার আয়তন ১৩১.৬২  বর্গ কিলোমিটার



Related

ঝিনাইদহ কোন সেক্টরে ছিল?

মুক্তিযুদ্ধে ঝিনাইদহ ৮ নং সেক্টরে ছিল।



Related

ঝিনাইদহ জেলার বিখ্যাত খাবার কী?

নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার ঝিনাইদহ জেলায় পাওয়া যায়। তবে আমার মতে ঝিনাইদহের বিখ্যাত খাবার যা আমাদের নিজস্ব আইডেনটিটি দেয় সেই খাবার গুলো হলো ঝিনাইদহের নলিন গুড়ের পায়েস, জীড়ান খেজুর রসের ক্ষীর,খালিশপুরের চমচম, মাছের মাথা দিয়ে শুক্তো।



Related

ঝিনাইদহ জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে।



Related

ঝিনাইদহ জেলার ইতিহাস

ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। 

এই জেলার নামকরণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। কথিত আছে যে, ক্যালসিয়াম উৎপাদনের জন্য '‘নবগঙ্গা’' নদী এবং '‘দহা’' নদী থেকে ঝিনুক সংগ্রহের জন্য এই এলাকা বিখ্যাত হয়ে উঠেছিল। এই জেলার নাম ঝিনাইদহ “ঝিনুক”এবং “দাহ”শব্দদ্বয় থেকে নেয়া হয়েছে বলে মনে করা হয়।