হরিণাকুণ্ডু উপজেলার পটভূমিঃ হরিণাকুণ্ডু উপজেলাটি ২৪ মার্চ, ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলাটি ঝিনাইদহ জেলার অন্যতম প্রাচীন উপজেলা। জনসংখ্যা ও আয়তনের দিক দিয়ে জেলা দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম উপেজলা। এ উপজেলার নামকরণ সম্পর্কে সঠিকভাবে কোন তথ্য পাওয়া যায় না, তবে কথিত আছে যে, হরিনারায়ণ কুণ্ডু নামের এক প্রভাবশালী ব্যক্তির নামানুসারে হরিণাকুণ্ডু নামকরণ হয়েছিল। হরিণাকুণ্ডৃ উপজেলার পূর্ব দিকে শৈলকুপা উপজেলা, দক্ষিণে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা, উত্তরে কুষ্টিয়া জেলার ইবি থানা এবং পশ্চিমে চুয়াডাংগা জেলার আলমডাংগা উপজেলা অবস্থিত। উপজেলাটি ধান, পান, ভূট্রা ও অন্যান্য খাদ্য শস্যে সমৃদ্ধ এবং খাদ্যো্তবৃত্ত এলাকা।
নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার ঝিনাইদহ জেলায় পাওয়া যায়। তবে আমার মতে ঝিনাইদহের বিখ্যাত খাবার যা আমাদের নিজস্ব আইডেনটিটি দেয় সেই খাবার গুলো হলো ঝিনাইদহের নলিন গুড়ের পায়েস, জীড়ান খেজুর রসের ক্ষীর,খালিশপুরের চমচম, মাছের মাথা দিয়ে শুক্তো।
ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে।
ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে।
এই জেলার নামকরণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। কথিত আছে যে, ক্যালসিয়াম উৎপাদনের জন্য '‘নবগঙ্গা’' নদী এবং '‘দহা’' নদী থেকে ঝিনুক সংগ্রহের জন্য এই এলাকা বিখ্যাত হয়ে উঠেছিল। এই জেলার নাম ঝিনাইদহ “ঝিনুক”এবং “দাহ”শব্দদ্বয় থেকে নেয়া হয়েছে বলে মনে করা হয়।