The Ballpen
হরিণাকুণ্ডু উপজেলার ভাষা ও সংষ্কৃতি - theballpen

হরিণাকুণ্ডু উপজেলার ভাষা ও সংষ্কৃতি

23rd Dec 2022 | ঝিনাইদহ জেলা |

হরিণাকুণ্ডু উপজেলার ভাষার মূল বৈশিষ্ট্ বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলার মতই । এ উপজেলা প্রায় শুদ্ধ ভাষা ভাষী অধ্যুষিত এলাকা। যশোর ও কুষ্টিয়া এলাকার প্রচলিত বাংলা ভাষা হরিণাকুণ্ডু এলাকাতেও প্রচলিত। হরিণাকুণ্ডু উপজেলার হরিশপুর গ্রাম মরমী কবি লালন শাহের জন্মস্থান হওয়ায় অত্র উপজেলার মানুষ লালন-ভক্ত। এখানকার অধিকাংশ মানুষ লালন শাহের ভাবধারা অন্তরে লালন করে।

যেসব সরকারী সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা হরিণাকুণ্ডু কাজ করছে সেগুলো হলোঃ





Related

কচুয়া উপজেলার আয়তন কত?

কচুয়া উপজেলার আয়তন ১৩১.৬২  বর্গ কিলোমিটার



Related

ঝিনাইদহ কোন সেক্টরে ছিল?

মুক্তিযুদ্ধে ঝিনাইদহ ৮ নং সেক্টরে ছিল।



Related

ঝিনাইদহ জেলার বিখ্যাত খাবার কী?

নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার ঝিনাইদহ জেলায় পাওয়া যায়। তবে আমার মতে ঝিনাইদহের বিখ্যাত খাবার যা আমাদের নিজস্ব আইডেনটিটি দেয় সেই খাবার গুলো হলো ঝিনাইদহের নলিন গুড়ের পায়েস, জীড়ান খেজুর রসের ক্ষীর,খালিশপুরের চমচম, মাছের মাথা দিয়ে শুক্তো।



Related

ঝিনাইদহ জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে।



Related

ঝিনাইদহ জেলার ইতিহাস

ঝিনাইদহ যশোর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ঝিনাইদহ জেলাটি ১৮৬২ সালে মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝিনাইদহ জেলা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। 

এই জেলার নামকরণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। কথিত আছে যে, ক্যালসিয়াম উৎপাদনের জন্য '‘নবগঙ্গা’' নদী এবং '‘দহা’' নদী থেকে ঝিনুক সংগ্রহের জন্য এই এলাকা বিখ্যাত হয়ে উঠেছিল। এই জেলার নাম ঝিনাইদহ “ঝিনুক”এবং “দাহ”শব্দদ্বয় থেকে নেয়া হয়েছে বলে মনে করা হয়।