প্রতিদিনই নতুন নতুন টেস্ট এবং অধ্যায় আপলোড করা হচ্ছে। আপনি চোখ রাখুন আর কোনো মন্তব্য থাকলে পেইজ এর শেষে মন্তব্য বক্স-এ মন্তব্য করুন। ধন্যবাদ।
ব্যাখ্যাঃ ... ❌
ব্যাখ্যাঃ ...। ❌
Note: অচিন শব্দে অ' উপসর্গটি অভাব অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। ❌
ব্যাখ্যাঃ ......। ❌
ব্যাখ্যাঃ যেসব উপসর্গ সংস্কৃতি ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হচ্ছে সেসব উপসর্গকে বলা হয় তৎসম বা সংস্কৃত উপসর্গ। সংস্কৃত উপসর্গ ২০টি। যথা : প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু,নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ পরি, প্রতি, অভি, অতি, অপি, উপ, আ । ❌
ব্যাখ্যাঃ যেসব অব্যয় শব্দ বিশেষ্য বা সর্বনামের পরে বসে বিভক্তির কাজ করে সেগুলােকে অনুসর্গ বলে। বাংলা ভাষায় প্রচুর অনুসর্গ ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে বেশি ব্যবহৃত অনুসর্গগুলাে হলাে- প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মধ্যে, মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা, সহকারে, তরে, বশত, নামে, মততা, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়ে, কর্তৃর্ক, সাথে, সঙ্গে, হইতে, থেকে, চেয়ে, পাছে, ভিতর, উপরে, লাগিয়া, পাশে, কারণে, ভেতর, পানে, তরে, বিনা, হতে। ❌
ব্যাখ্যাঃ লাপাত্তা’ শব্দটি আরবি লা’ উপসর্গযােগে গঠিত হয়েছে। লা’ উপসর্গ গঠিত আরও কিছু শব্দ হলাে- লাজওয়াব, লাখেরাজ, লাওয়ারিশ । ❌
ব্যাখ্যাঃ যেসব অব্যয়সূচক শব্দ ধাতুর পূর্বে বসে নতুন নতুন শব্দ গঠন করে বাক্যের অর্থের সম্প্রসারণ, সংকোচন বা অন্যকোনাে পরিবর্তন ঘটায় সেগুলােকে উপসর্গ বলে । উপসর্গের নিজস্ব কোনাে অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অন্য শব্দের আগে যুক্ত হলে এদের অর্থদ্যোতকতা বা নতুন শব্দ সৃজনের ক্ষমতা থাকে। ❌
ব্যাখ্যাঃ যেসব অব্যয়সূচক শব্দ ধাতুর পূর্বে বসে নতুন নতুন শব্দ গঠন করে বাক্যের অর্থের সম্প্রসারণ, সংকোচন বা অন্য কোনাে পরিবর্তন ঘটায় সেগুলােকে উপসর্গ বলে। বাংলা ভাষায় তিন প্রকার উপসর্গ আছে; যথা : তৎসম বা সংস্কৃত, বাংলা ও বিদেশি উপসর্গ। বেকার শব্দটি ফারসি ‘বে' উপসর্গযােগে গঠিত। এছাড়া বিকার', নিদাঘ’ ও ‘নিবার’ সংস্কৃত ‘বি’ ও ‘নি’ উপসর্গযােগে গঠিত শব্দ। ❌
ব্যাখ্যাঃ বাংলা ভাষায় উপসর্গ মূলত তিন প্রকার। যথা : খাটি বাংলা উপসর্গ, তৎসম বা সংস্কৃত উপসর্গ এবং বিদেশি উপসর্গ। খাটি বাংলা উপসর্গ ২১টি এবং তৎসম উপসর্গ ২০টি। প্রদত্ত অপশনে উপসর্গ নয় ‘আমি’ শব্দটি। কিন্তু প্র, পরা, পরি হলাে তৎসম উপসর্গ। ❌
ব্যাখ্যাঃ বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলাে কখনাে স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনাে শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্যে করে, সেগুলােকে অনুসর্গ বলে। বাংলা ভাষায় বহু অনুসর্গ আছে। যেমন : প্রতি, বিনা, পরে, দিয়া, দিয়ে, হতে থেকে ইত্যাদি। সুতরাং প্রশ্নে প্রদত্ত বাক্যটিতে দিয়ে হলাে অনুসর্গ । ❌
ব্যাখ্যাঃ উপসর্গের কাজ হলাে নতুন শব্দ গঠন করা। বাংলা ভাষায় উপসর্গ মূলত তিন প্রকার। যথা : ১. খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২. তৎসম বা সংস্কৃত উপসর্গ ৩. বিদেশি উপসর্গ। এর মধ্যে খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি এবং সংস্কৃত উপসর্গ ২০টি। ❌
ব্যাখ্যাঃ বাংলা ভাষায় এমন কতগুলাে অব্যয়সূচক শব্দাংশ রয়েছে, যা স্বাধীন পদ হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হতে পারে না। এগুলাে অন্য শব্দের আগে বসে। বাংলা উপসর্গ সাধারণত বাংলা শব্দের পূর্বে যুক্ত হয়ে থাকে। বাংলা উপসর্গ মােট একুশটি। জানা শব্দের পূর্বে অ’ উপসর্গ যুক্ত হয়ে শব্দ সৃষ্টি হয়েছে অজানা। ❌
ব্যাখ্যাঃ যে সকল অব্যয় শব্দ ধাতুর পূর্বে বসে নতুন নতুন শব্দ গঠন করে বাক্যের অর্থের সম্প্রসারণ, সংকোচন বা অন্য কোনাে পরিবর্তন ঘটায় সেগুলােকে উপসর্গ বলে। বাংলা ভাষায় উপসর্গ মূলত তিন প্রকার। যথা : ১. খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২. তৎসম বা সংস্কৃত উপসর্গ ৩. বিদেশি উপসর্গ। এর মধ্যে খাটি বংলা উপসর্গ হলাে একুশটি। যথা : অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা। ❌
আপনি ২০ নম্বরে পেয়েছেন =
শতকরা পেয়েছেন ...........=