প্রতিদিনই নতুন নতুন টেস্ট এবং অধ্যায় আপলোড করা হচ্ছে। আপনি চোখ রাখুন আর কোনো মন্তব্য থাকলে পেইজ এর শেষে মন্তব্য বক্স-এ মন্তব্য করুন। ধন্যবাদ।
ব্যাখ্যাঃ ই-কার কিংবা ঈ-কারের পর ই-কার কিংবা ঈ-কার থাকলে উভয়ে মিলে দীর্ঘ ঈ-কার হয়। দীর্ঘ ঈ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়। যেমন: রবি + ইন্দ্র= রবীন্দ্র, অতি + ই = অতীত পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ ...। ❌
ব্যাখ্যাঃ ......। ❌
ব্যাখ্যা) পরস্পর সন্নিহিত দুটি ধ্বনি পরিবর্তিত হয়ে এক ধ্বনিতে রূপান্তরকে সন্ধি বলে। যেমন: বিদ্যা + আলয় = বিদ্যালয়। সন্ধির উদ্দেশ্য দুটি। যথা : ১. শব্দের উচ্চারণ সহজ করা ও ২. ধ্বনিগত মাধুর্য সৃষ্টি করা। ❌
ব্যাখ্যাঃ গবাক্ষ (গাে + অক্ষ) নিপাতনে সিদ্ধ সাধিত শব্দ। এছাড়া 'লবণ' (লাে + অন) ও যদ্যপি (যদি + অপি) স্বরসন্ধি সাধিত শব্দ এবং ‘সংসার’ (সম + সার) ব্যঞ্জনসন্ধি সাধিত শব্দ। ❌
ব্যাখ্যাঃ দুই বর্ণের পরস্পর মিলনকে সন্ধি বলে। যেমন : শত + এক = শতেক। পরস্পর অর্থসঙ্গতি সম্পন্ন দুই বা ততােধিক পদের একপদে পরিণত হওয়াকে সমাস বলে। যেমন : দেশের সেবা = দেশসেবা, বই ও পুস্তক দেশসেবা, বই ও পুস্তক = বইপুস্তক। ধাতু বা শব্দের পরে ভিন্ন অর্থে যে বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে সেগুলােই প্রত্যয়। যেমন : চোর + আ = চোরা, কেষ্ট + আ = কেষ্টা। বিভক্তিযুক্ত শব্দকে পদ বলে। ❌
ব্যাখ্যাঃ অ-কার কিংবা আ-কারের পর উ-কার কিংবা উ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ও-কার হয়; ও-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনে যুক্ত হয়। যেমন : সূর্য + উদয় = সূর্যোদয়। তেমনি ভাবে- যথা + উচিত = যথােচিত, গৃহ + উ = গৃহাের্ধ, গঙ্গা + উর্মি = গঙ্গোর্মি ইত্যাদি। যেমন: রবি + ইন্দ্র= রবীন্দ্র, অতি + ই = অতীত পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ মন ঃ + তাপ = মনস্তাপ- এটি বিসর্গ সন্ধি সাধিত শব্দ। বিসর্গ সন্ধির নিয়মে ত বা থ পরে থাকলে বিসর্গ স্থানে স’ হয়। যেমন : দুঃ + তর = দুস্তর, ইতঃ + তত=ইতস্তত, নিঃ + তার = নিস্তার ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ অ-কার কিংবা আকারের পর অ কার কিংবা আ কার থাকলে উভয়ে মিলে আ কার হয়, আ কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়। যেমন হিম + আলয় = হিমালয় এরূপ রত্নাকর, সিংহাসন ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ ব্যাকরণের সাধারণ বা বিশেষ কোনাে নিয়মানুসারেই যখন কোনাে কর্ম ব্যাখ্যা করা যায় না, অথচ তা সংঘটিত হয়, তখন সেই ব্যতিক্রম বৈধতা দেয়ার নাম নিপাতনে সিদ্ধ। কতকগুলাে সন্ধি নিপাতনে সিদ্ধ হয়। যেমন : বন + পতি = বনস্পতি, পর +পর = পরস্পর, আ + চ = আশ্চর্য, বৃহৎ + পতি = বৃহস্পতি ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ বাংলা সন্ধি দু'রকমের : স্বরসন্ধি ও ব্যঞ্জনসন্ধি। স্বরধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনি মিলে যে সন্ধি হয় তাকে স্বরসন্ধি বলে। অ + আ = আ, হিম + আলয় = হিমালয় । এরূপ- দেবালয়, রত্নাকর, সিংহাসন ইত্যাদি। ❌
আপনি ২০ নম্বরে পেয়েছেন =
শতকরা পেয়েছেন ...........=