প্রতিদিনই নতুন নতুন টেস্ট এবং অধ্যায় আপলোড করা হচ্ছে। আপনি চোখ রাখুন আর কোনো মন্তব্য থাকলে পেইজ এর শেষে মন্তব্য বক্স-এ মন্তব্য করুন। ধন্যবাদ।
ব্যাখ্যাঃ .... ❌
ব্যাখ্যাঃ ...। ❌
ব্যাখ্যাঃ সমস্ত পদকে ভাঙলে যে বাক্যাংশ পাওয়া যায় তাকে বলা হয় ব্যাসবাক্য। ব্যাসবাক্যের অপর নাম হলাে—বিগ্রহ বাক্য বা সমাস বাক্য । ❌
ব্যাখ্যাঃ দম্পতি (জায়া ও পতি) দ্বন্দ্ব সমাস। যে সমাসে অন্যান্য পদের বিলুপ্তি ঘটিয়ে প্রথম পদটির। সঙ্গে শেষ পদটির সামঞ্জস্য রচিত হয়, তাকে বলে একশেষ দ্বন্দ্ব। সুতরাং দম্পতি একশেষ দ্বন্দ্ব সমাস।। ❌
ব্যাখ্যাঃ ......। ❌
ব্যাখ্যাঃ জ্যোৎস্না শােভিত রাত = জ্যোত্মারাত, এটি মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস। যে কর্মধারয় সমাসে ব্যাস বাক্যের মধ্যপদের ললাপ হয়, তাকে মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস বলে। পূর্বপদের বিভক্তির লােপে যে সমাস হয় এবং যে সমাসে পরপদের অর্থ প্রধানভাবে বােঝায় তাকে তৎপুরুষ সমাস বলে। যেমন : বিপদকে আপন্ন বিপদাপ্ল। সমাহার (সমষ্টি) বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্যপদের যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে। যেমন: তিন কালের সমাহার = ত্রিকাল। যে সমাসে সমস্যমান পদগুলাের কোনােটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনাে পদকে বােঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন : মহান আত্মা যার = মহাত্মা ।। ❌
ব্যাখ্যাঃ যে কর্মধারয় সমাসে সাধারণ কর্মবাচক পদের সঙ্গে উপমানবাচক পদের মিলন হয়, তাকে বলে উপমান কর্মধারয় সমাস। যেমন- মিশির ন্যায় কালাে = মিশকালাে, বকের ন্যায় ধার্মিক = বকধার্মিক। বিশেষণ ও বিশেষ্য পদ মিলে যে সমাস হয় এবং বিশেষ্যের বা পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে বলা হয় কর্মধারয় সমাস। যেমন : নীল যে আকাশ = নীলাকাশ। কয়েকটি উল্লেখযােগ্য কর্মধারয় সমাস হলাে : মহাজন, নীলপদ্ম, রক্তকমল, মহাকীর্তি, নবযৌবন, মহাবীর, সৎলােক, মহারাজা, মন্দভাগ্য, সুখবর ইত্যাদি। । ❌
❌
ব্যাখ্যা: .... ❌
ব্যাখ্যাঃ ..... ❌
ব্যাখ্যাঃ ... ❌
ব্যাখ্যাঃ..... ❌
আপনি ২০ নম্বরে পেয়েছেন =
শতকরা পেয়েছেন ...........=