কবি-সাহিত্যিকদের লেখায় কখনো কোনো একটি বাক্যে বা কবিতার এক বা একাধিক চরণে গভীর কোনো ভাব নিহিত থাকে। সেই ভাবকে বিস্তারিতভাবে লেখা, বিশ্লেষণ করাকে ভাবস¤প্রসারণ বলে। যে ভাবটি কবিতার চরণে বা বাক্যে প্রচ্ছন্নভাবে থাকে, তাকে নানাভাবে ব্যাখ্যা করতে হয়। সাধারণত সমাজ বা মানবজীবনের মহৎ কোনো আদর্শ বা বৈশিষ্ট্য, নীতি-নৈতিকতা, প্রেরণামূলক কোনো বিষয় যে পাঠে বা বাক্যে বা চরণে থাকে, তার ভাবস¤প্রসারণ করা হয়। ভাবস¤প্রসারণের ক্ষেত্রে রূপকের আড়ালে বা প্রতীকের ভেতর দিয়ে যে বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়, তাকে যুক্তি, উপমা, উদাহরণ ইত্যাদির সাহায্যে বিশ্লেষণ করতে হয়।
১. উদ্ধৃত অংশটুকু মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
২. অন্তর্নিহিত ভাবটি বোঝার চেষ্টা করতে হবে।
৩. অন্তর্নিহিত ভাবটি কোনো উপমা-রূপকের আড়ালে নিহিত আছে কি না, তা চিন্তা করতে হবে।
৪. সহজ-সরলভাবে মূল ভাবটিকে ফুটিয়ে তুলতে হবে।
৫. মূল বক্তব্যকে প্রকাশরূপ দেওয়ার জন্য প্রয়োজনে যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে।
৬. বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৭. বক্তব্য সাধারণত বিশ থেকে পঁচিশ লাইনের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে।
মূলভাব : প্রতিটি মানুষই নিষ্পাপ হয়ে পৃথিবীতে আসে। জন্মের সময় কোনো মানব শিশুর গায়ে পাপ-পঙ্কিলতার চিহ্ন থাকে না। অর্থাৎ, মানুষ জন্মসূত্রে পাপী হয় না; বরং পরিবেশ তাকে ক্রমে ক্রমে পাপীতে রূপান্তরিত করে। আরো পড়ুন
মূলভাব : পার্থিব জীবনে মানুষের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি অর্থ। তাই অর্থ মানুষের নিয়ন্ত্রণাধীন, তথা অর্থকে সে পরিচালিত করে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মানুষ যখন অর্থের কাছে জিম্মি হয়ে অর্থের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, তখনই জগৎসংসারে অর্থ অনর্থের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আরো পড়ুন
মূলভাব : পৃথিবীতে প্রতিটি বস্তুর ক্ষয় বা বিনাশ অনিবার্য। কিন্তু যে-সম্পদটির বিনাশ নেই বরং বিকাশ আছে তা হলো জ্ঞানসম্পদ। জ্ঞান অবিনাশী বলে একবার তাঅর্জন করলে সারা জীবনের সম্পদ হিসেবে সঞ্চিত হয়। তাই জ্ঞানই মানুষের একান্ত নিজস্ব মহামূল্যবান সম্পদ। আরো পড়ুন
মূলভাব : দেশপ্রেম ইমানের অঙ্গ। দেশের সেবায়, জাতির সেবায় আত্মনিয়োগ করা প্রতিটি নাগরিকের অবশ্য কর্তব্য। আরো পড়ুন
মূলভাব : বস্তুর বাহ্যিক আকৃতিতে অভিভ‚ত না হয়ে তার অভ্যন্তরীণ সত্য উপলব্ধিতেই আছে সার্থকতা। আয়তনের দিক থেকে বিশালত্ব, চাকচিক্যের দিক থেকে ঔজ্জ্বল্য শ্রেষ্ঠত্বের পরিচায়ক নয়। আরো পড়ুন
মূলভাব : সমাজে বসবাস করতে হলে মানুষ সমাজ ও রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট ও সুশৃঙ্খল কতকগুলো নিয়মনীতি মেনে চলে ও চলতে হয়। কিন্তু মানুষ যখন স্বেচ্ছাচারিতার প্রকাশ ঘটিয়ে অন্যায়ভাবে প্রচলিত নিয়মনীতি ও আইনকানুন লঙ্ঘন করে দুর্নীতির আশ্রয় নেয় জাতীয় জীবনে তখন নেমে আসে ঘোর অন্ধকার। আরো পড়ুন
মূলভাব : মানুষের হৃদয় সকল উপাসনালয়ের চেয়ে শ্রেষ্ঠ উপাসনালয়। কেননা, পবিত্র হৃদয়েই স্রষ্টার অবস্থান। মানুষের অন্তরগুলো যদি কল্যাণকামিতা আর পবিত্র চিন্তায় ভরে যায় তাহলে কোথাও আর অশান্তি ও অকল্যাণ থাকে না। আরো পড়ুন
মূলভাব : মনই মানুষকে অন্যান্য প্রাণী থেকে আলাদা করেছে। মনই মানুষকে পশুত্ব থেকে মনুষ্যত্বে গৌরব দান করেছে। আরো পড়ুন
মূলভাব : অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ার বিধান চিরাচরিত। সকল শাস্তিই যন্ত্রণাদায়ক। কিন্তু দণ্ডদাতা বিচারক যদি মানবিক দিক থেকে সবকিছু বিবেচনা করেন এবং সমব্যথী হন তবেই সে বিচার হয় সর্বশ্রেষ্ঠ বিচার আরো পড়ুন
মূলভাব : মানবকল্যাণের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে যারা প্রয়োজনে হাসিমুখে প্রাণ উৎসর্গ করে, অমরত্ব একমাত্র তাদেরই প্রাপ্য। ভীরুতা নয়, আত্মপ্রত্যয়ই জীবনের যথার্থ ধর্ম। আরো পড়ুন
মূলভাব : সমস্ত সৃষ্টির মূল প্রেরণা হচ্ছে চাহিদা বা প্রয়োজন। প্রয়োজন না থাকলে মানুষের ভাবনাও থাকে না; তখন বিনা প্রয়োজনে কোনো কিছু করার আগ্রহও থাকে না। তাই কোনো কিছু উদ্ভাবনের প্রারম্ভে যে বিষয়টি বিবেচ্য তা হচ্ছে প্রয়োজন। আরো পড়ুন
মূলভাব : মানুষে মানুষে কল্যাণ কামনার মধ্য দিয়েই পৃথিবীতে স্বর্গের সুখ নেমে আসে। কিন্তু অপরের অনিষ্ট চিন্তা সমাজে নিয়ে আসে বিপর্যয়। অন্যকে বিপদগ্রস্ত করতে গিয়ে অধিকাংশ সময় মানুষ নিজেই বিপদগ্রস্ত হয়। আরো পড়ুন
মূলভাব : মনুষ্যত্বই মানুষের আসল পরিচয়। আর ত্যাগের মহিমাই পারে মানুষের এ মনুষ্যত্বের উৎকর্ষ ও বিকাশ ঘটাতে। ত্যাগের মাধ্যমে সম্পদ চলে যায়, কিন্তু তার বদলে পাওয়া যায় অমিয় সুখ। তাই ত্যাগই মানুষের একমাত্র আদর্শ হওয়া উচিত। আরো পড়ুন
মূলভাব : অন্যের সহযোগিতা ছাড়া মানবজীবন অচল। পৃথিবীতে যে ব্যক্তি নিঃসঙ্গ ও একা, সে নিঃসন্দেহে অসহায়। ঐক্যবদ্ধ জীবনপ্রবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে সে শক্তিতে সামান্য এবং সামাজিকভাবে তুচ্ছ। আরো পড়ুন
মূলভাব : ধনসম্পদ টাকা-পয়সা বাড়ানোর আকাক্সক্ষা মানুষের দুর্নিবার। তাই আকাক্সক্ষা মানুষকে লোভী করে তোলে। শত অর্জনের পরও তারা তৃপ্ত হয় না। তখন তারা গরিবের সামান্যতম সম্পদটুকু গ্রাস করে নিতে পিছপা হয় না। আরো পড়ুন
মূলভাব : প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত হলেই সুশিক্ষিত হওয়া যায় না। শিক্ষার পূর্ণতার দিকে অগ্রসর হতে হলে মানুষকে নিজস্ব প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে এবং সুশিক্ষিত হওয়ার জন্য স্বশিক্ষা বা নিজে নিজে শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। কেননা শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো জ্ঞানশক্তিতে বলীয়ান হওয়া। আরো পড়ুন
মূলভাব : স্পষ্টভাষী লোকদের স্বভাবের কারণে তাদের পরিচয় কারও কাছে গোপন থাকে না। অন্যদিকে নির্বাক ব্যক্তির মনে কী চলছে তা জানার উপায় নেই। এ কারণে স্পষ্টভাষী ব্যক্তি শত্রæ হলেও নির্বাক বন্ধুর তুলনায় নিরাপদ বলে বিবেচিত। আরো পড়ুন
মূলভাব : জগতে যারা স্মরণীয় ও বরণীয় তাঁরা নিজেরাই নিজেদের পথ রচনা করেছেন। আলোকবর্তিকা হাতে নিয়ে অন্ধকারকে বিদূরিত করে এগিয়ে গেছে চিরকল্যাণ ও মুক্তির পথে। সত্যসন্ধানী মানুষেরা কখনো থেমে থাকে না। পথহীন পথে হেঁটে হেঁটেই তাঁরা আবিষ্কার করে নেয় আলোকিত নতুন পথ। আরো পড়ুন
মূলভাব : এই মহাবিশ্বের কোনো বস্তুই তুচ্ছ নয়। অতি সাধারণ জিনিসের অন্তরালেও মূল্যবান কিছু লুকিয়ে থাকতে পারে। আরো পড়ুন
মূলভাব : সংকীর্ণ মনের অধিকারীরা উপকারীর উপকার স্বীকার করে না। যারা অকৃতজ্ঞ তারা যদি অপরের সামান্য উপকার করে তাহলে গর্বভরে সে কথা প্রচার করে বেড়ায়। কিন্তু মহৎ ও উদার মনের মানুষেরা আত্মপ্রচারে উৎসাহ পান না। আরো পড়ুন
মূলভাব : মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ পর্যায়ক্রমে আসে। সুখ বা দুঃখ কোনোটাই কারো জীবনে চিরস্থায়ী হয় না। চরম দুঃখ কষ্টের মাঝে যদি কেউ মনে করে তার জীবনের সুখ শান্তি খুবই নিকটবর্তী তবেই সে দুঃখ কষ্টকে জয় করতে পারে। আরো পড়ুন
মূলভাব : আলো ও অন্ধকার পরস্পর বিপরীতধর্মী হলেও একে অপরের পরিপূরক। একটির অস্তিত্ব ও মূল্য নির্ভর করে অন্যটির ওপর। আমাদের জীবনে আলো এবং অন্ধকারের মতো সুখ-দুঃখের বিচিত্র সমাবেশ ঘটে। একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটির অস্তিত্ব কল্পনা করা নিরর্থক। আরো পড়ুন
মূলভাব : শিক্ষা মানুষের মানসিক শক্তি তৈরি করে। ভালো ও সৎকর্মের যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা অধিকারী হয় দৃঢ় মনোবলের। এ আত্মশক্তি বা দৃঢ় মনোবল অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য। আরো পড়ুন
মূলভাব : অন্যায়কারী এবং অন্যায় সহ্যকারী উভয়ই সমভাবে ঘৃণ্য। যারা আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বিশৃঙ্খল ও অরাজক পরিস্থিতি সমাজে তৈরি করে তারা সমাজের চোখে অপরাধী। আবার যারা এই অন্যায়কে মুখ বুজে সহ্য করে তারাও অপরাধী। আরো পড়ুন
মূলভাব : পৃথিবীতে মানুষ স্মরণীয় ও বরণীয় হয় তার মহৎ কর্মের মধ্য দিয়ে। মানুষের কল্যাণ সাধনায় যারা জীবন উৎসর্গ করেন তারা মানুষের সর্বাধিক প্রিয় হয়ে ওঠেন। তারা হয়ে ওঠেন আত্মার আত্মীয়। তাই তাদের কেউ ভুলতে পারে না। তারা পৃথিবীতে অমর হন। আরো পড়ুন
মূলভাব : পৃথিবীতে উন্নয়ন ও অগ্রগতি সাধিত হচ্ছে মানুষের পরিশ্রম বা কাজের মধ্য দিয়ে। কিন্তু এই কঠিন পরিশ্রম মানুষ একটানা করতে পারে না। কাজ বা পরিশ্রমের পাশাপাশি বিশ্রাম গ্রহণ প্রয়োজন। একটি আরেকটির পরিপূরক। আরো পড়ুন
মূলভাব : জীবন সংগ্রামে মানুষ আশায় বুক বাঁধে। আশায় ভর করেই মানুষ সম্মুখে এগিয়ে যায়। অথবা আশাই মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। আশা বা প্রত্যাশাই তার স্বপ্ন। আশাই তার কর্মের প্রেরণা জোগায়। আশার ভেলায় চড়েই সে জীবনসমুদ্রে পাড়ি জমায়। আরো পড়ুন
মূলভাব : উত্তম ব্যক্তির মাঝে তাঁর চরিত্র মাধুর্য যেমন থাকে তেমনই থাকে তার মনের প্রশস্ততা। তাই সে কলঙ্ক, দুর্নাম ও অপবাদের ভয় করে না। কিন্তু মধ্যম শ্রেণির লোক অধমের সাথে ব্যবধান রেখে চলে পিছে মানুষ তাকে অধম জ্ঞান করে। আরো পড়ুন
মূলভাব : শিক্ষা এমন এক পরশ পাথর যার ছোঁয়ায় একটি জাতি পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। মেরুদণ্ডহীন মানুষ যেমন কল্পনা করা যায় না, তেমনি শিক্ষাহীন কোনো জাতিকেও গণনা করা হয় না। আরো পড়ুন
মূলভাব : মহাকাল সব কিছুকে ধ্বংস করে দেয়। তারপরও কোনো কোনো কর্ম, ত্যাগ, সৃষ্টি কখনো বিলীন হয় না। তেমনি কোনো কোনো মহৎ কার্যাবলির মাধ্যমে মানুষ মানব জগতে চির অমর হয়ে থাকেন। আরো পড়ুন
মূলভাব : বিলাস ব্যসন নয়, মানবকল্যাণে ব্যয়িত অর্থই প্রকৃত ধন। বস্তুগত অর্থের যত উপযোগিতাই থাক না কেন, তা দ্বারা মানবসমাজের যত পরিবর্তন হোক না কেন, মানুষ যতটুকুই তৃপ্তি লাভ করুক না কেন, মনের উদারতা ও মানব মঙ্গলের চেয়ে মূল্যবান ধন আর নেই। আরো পড়ুন
মূলভাব : সত্য মানবজীবন অমৃতের মতো, কিন্তুু এটি সহজলভ্য নয়। ভুল-ভ্রান্তিকে বাদ দিয়ে নিছক সত্যানুসন্ধান করলে দুর্লভ সত্যকে খুঁজে পাওয়া কঠিন। কেননা, সত্য অবিমিশ্র নয়; মিথ্যার পাশেই তার অবস্থান। আরো পড়ুন
মূলভাব : স্রষ্টার সৃষ্ট জীবকে ভালোবাসলেই স্রষ্টার সেবা করা হয়। স্রষ্টাকে পাওয়ার উত্তম পথ হচ্ছে তাঁর সৃষ্টিকে ভালোবাসা। স্রষ্টা তাঁর সৃষ্টির মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করেছেন। তাই তাঁকে খুশি করতে হলে তাঁর সৃষ্টিকুলকে খুশি করতে হবে। আরো পড়ুন
মূলভাব : ধন-সম্পদের সার্থকতা সদ্ভাবে ব্যয়ে আর বিদ্যার সার্থকতা মানসিক বিকাশ ও জগতের কল্যাণ সাধনে। কিন্তু বিদ্যা যদি বইয়ের পাতায় আবদ্ধ থাকে, চর্চা ও অনুশীলনের অভাবে কর্মক্ষেত্রে তার ব্যবহার না হয় তবে বাস্তবজীবনে সে বিদ্যার কোনো মূল্য নেই। আরো পড়ুন
মূলভাব : অনেক ত্যাগ ও তিতিক্ষার বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করা একটি পরাধীন জাতির জন্য অনেক কঠিন কাজ। কিন্তু স্বাধীনতার যথার্থ মূল্য দিয়ে তাকে রক্ষা করা আরো বেশি কঠিন কাজ। এ কারণে অর্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষা ও সুসংহত করার জন্য প্রত্যেকটি নাগরিকের অতন্দ্রপ্রহরীর মতো সদা সতর্ক থাকা প্রয়োজন। আরো পড়ুন
মূলভাব : প্রত্যেক মানুষের জীবনে রয়েছে সুখ-দুঃখের সহাবস্থান। একটিকে ছাড়া অন্যটি মানুষ সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারে না। আরো পড়ুন
মূলভাব : সৃষ্টিকর্তা নারী ও পুরুষকে সৃষ্টি করেছেন একে অপরের পরিপূরক হিসেবে। তাই নারী ও পুরুষ চিরকালের সার্থক সঙ্গী। আরো পড়ুন
মূলভাব : মানুষের স্বভাব-চরিত্রের বিকাশের ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার করে সঙ্গী নির্বাচন। আরো পড়ুন
মূলভাব : লোভের পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ। লোভ মানুষের পরম শত্রু। লোভ মানুষকে অন্ধ করে; তার বিবেক বিসর্জন দিয়ে তাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। আরো পড়ুন
মূলভাব : জ্ঞান বা বিবেক না থাকলে মানুষ ও পশুর মধ্যে কোনো তফাৎ থাকে না। আরো পড়ুন
মূলভাব : বাবা, মা ও অভিভাবকবৃন্দ আমাদের জীবন গঠন ও পরিচালনার জন্য যেসব উপদেশ দেন, সেগুলো মেনে চলা আমাদের একান্ত কর্তব্য। আরো পড়ুন
মূলভাব : মাতৃভাষার মাধ্যমেই মানুষ যেকোনো কিছুর প্রকৃত রস আস্বাদন করতে পারে এবং এই ভাষাতেই তার প্রাণের স্ফ‚র্তি ঘটে। আরো পড়ুন
লাইব্রেরি জাতির সভ্যতা ও উন্নতির মানদণ্ড আরো পড়ুন
মূলভাব : প্রকৃতির সবকিছুরই একটি স্বাভাবিক সৌন্দর্য আছে। সেই সৌন্দর্য যথোপযুক্ত পরিবেশেই স্বতঃস্ফ‚র্ত ও আকর্ষণীয়। আরো পড়ুন
মূলভাব : চরিত্র মানবজীবনের মুকুটস্বরূপ। চরিত্রবান ব্যক্তিকে সবাই শ্রদ্ধা করে; চরিত্রহীনকে সকলে ঘৃণা করে। আরো পড়ুন
মূলভাব : সৌভাগ্য নিয়ে পৃথিবীতে কোনো মানুষের জন্ম হয় না। কর্মের মাধ্যমে মানুষ তার ভাগ্য গড়ে তোলে। পরিশ্রমই সৌভাগ্য বয়ে আনে। আরো পড়ুন
মূলভাব : জীবন কর্মময়। কর্মশক্তির মূলে রয়েছে উৎসাহ-উদ্দীপনা আর প্রবল আগ্রহ। আগ্রহের সঙ্গে নিষ্ঠা যুক্ত থাকলে অসাধ্যকেও সাধ্য করা যায়। আরো পড়ুন
মূলভাব : মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে পরস্পর সহযোগিতার মাধ্যমে তাকে বেঁচে থাকতে হয়। আরো পড়ুন
মূলভাব : পৃথিবীতে যেকোনো কাজে সাফল্য লাভ করার জন্য প্রয়োজন ঐকান্তিক সাধনা ও নিষ্ঠা; প্রয়োজন সকল প্রতিক‚লতাকে জয় করার মনোবল ও সহ্যশক্তি। দুঃখ-কষ্ট বা পরিশ্রমের ভয়ে কাজ থেকে বিরত থাকা অনুচিত। কেননা দুঃখ ছাড়া সুখ লাভের কোনো উপায় নেই। আরো পড়ুন
মূলভাব : দুর্জনের স্বভাব-ধর্ম অন্যের ক্ষতি করা। তাই কোনো শিক্ষিত লোক যদি চরিত্রহীন হয়, তবে অবশ্যই তার সঙ্গ পরিহার করা উচিত। কারণ, তার কাছ থেকে উপকার পাওয়ার চেয়ে বরং ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আরো পড়ুন
মূলভাব : মানুষে মানুষে অনেক ধরনের বিভেদ-বৈষম্য থাকতে পারে। কিন্তু সামগ্রিক বিবেচনায় সবচেয়ে বড় সত্য হচ্ছে আমরা সবাই মানুষ। আরো পড়ুন