প্রতিদিনই নতুন নতুন টেস্ট এবং অধ্যায় আপলোড করা হচ্ছে। আপনি চোখ রাখুন আর কোনো মন্তব্য থাকলে পেইজ এর শেষে মন্তব্য বক্স-এ মন্তব্য করুন। ধন্যবাদ।
ব্যাখ্যাঃ ক্রিয়াকে ‘কী বা কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাকে কর্মকারক বলা হয়। এখানে কী দিবো প্রশ্ন করলে উত্তর আসে ‘ঔষধ’। সুতরাং এটি কর্মকারকের উদাহরণ। আর ঔষধ শব্দটিতে কোনো বিভক্তি নাই। সুতরাং ঔষধ-এ শূন্য বিভক্তি বিদ্যমান। ❌
ব্যাখ্যাঃ ক্রিয়া সম্পাদনের কাল(যেমন- সকালে, প্রভাতে, রবিবারে ইত্যাদি) এবং আধারকে( আকাশে, মাঠে, বাড়িতে, জমিতে ইত্যাদি) অধিকরণ কারক বলা হয়। এখানে ‘আকাশ’ শব্দটি অধিকরণ কারক এবং আকাশে(এ) বিভক্তি বিদ্যমান। সুতরাং এটি সপ্তমী বিভক্তি। ❌
ব্যাখ্যাঃ স্বত্ব/ মালিকানা ত্যাগ করে কাউকে কোনো কিছু দিলে -যাকে দেওয়া হয় তাকে সম্প্রদান কারক বলা হয়। এখনে পলাতক দাসকে স্বাধীনতা দেওয়া হচ্ছে। সুতরাং দাসে হল সম্প্রদান কারক। যেহেতু দাস এর সাথে ‘এ’ বিভক্তি বিদ্যমান তাই এটি সম্প্রদানে সপ্তমী। ❌
ব্যাখ্যাঃ ...। ❌
ব্যাখ্যাঃ ২ নং প্রশ্নের ব্যাখ্যা দেখুন। ❌
ব্যাখ্যাঃ করণ কারক হলো যন্ত্র/সহায়ক/উপায়। যা দিয়ে আপনি কোনো কাজ করেন তা-ই করণ কারক। আপনি কলম দিয়ে লিখেন এখানে কলম হলো করণ কারক। লাঙল দিয়ে হাল চাষ করেন। এখানে লাঙল হলো করণ কারক। উপরের প্রশ্নে চাবুক দিয়ে ঘোড়াকে মারার কথা বলা হচ্ছে। সুতরাং চাবুক হলো একটি যন্ত্র যা অধিকরণ কারক। ❌
ব্যাখ্যাঃ রাজার দুয়ারে হাতি বাঁধা’- বাক্যে 'দুয়ারে’ শব্দটি অধিকরণ কারক। ক্রিয়া সম্পাদনের কাল এবং আধার অধিকরণ কারক বলে। ❌
ব্যাখ্যাঃ যা কোনাে ঘটনার উৎপত্তি স্থান—যা হতে কোনাে বস্তু বা ব্যক্তি উৎপন্ন, চলিত, নির্গত, নিঃসৃত, উথিত, পতিত, প্রেরিত, গৃহীত, দৃষ্ট, শ্রুত, সূচিত, নিবারিত, অন্তর্হিত, রক্ষিত ইত্যাদি হয়, তাকে অপাদান কারক বলে। যেমন- হিমালয় হতে গঙ্গা প্রবাহিত, সাগর হতে মুক্তা পাওয়া যায় ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ অধিকরণ কারক তিন প্রকার। ১। ভাবাধিকরণ। ২। কালাধিকরণ। ৩। আধারাধিকরণ। যখন কোনো ক্রিয়া বাচক বিশেষ্য অন্য কোনো ক্রিয়ার ভাবের অভিব্যক্তি প্রকাশ করে তাকে ভাবাধিকরণ বলা হয়। যেমন- কান্নায় শোক কমে। সূর্যোদয়ে অন্ধকার দূরীভূত হয়। ❌
ব্যাখ্যাঃ ক্রিয়াকে কী বা কাকে দ্বারা প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাকে কর্ম কারক বলা হয়। ❌
ব্যাখ্যা : বজ্রে তোমার বাজে বাঁশী’ অপাদানে সপ্তমী। যা থেকে কিছু বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে। ❌
ব্যাখ্যাঃ আগের প্রশ্নে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। ❌
ব্যাখ্যাঃ দ্বারা, থেকে, চেয়ে এই তিনটি হলো বিভক্তি। ❌
ব্যাখ্যাঃ যা থেকে কিছু বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে। ❌
ব্যাখ্যাঃ ক্রিয়াকে কে বা কারা দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাকে কর্তৃকারক বলে। এখানে কে খেয়েছে প্রশ্ন করলে উত্তর আসে বুল্বুলিতে তাই বুল্বুলিতে (এ হলো সপ্তমী বিভক্তি) হলো কর্তৃকারক। ❌
ব্যাখ্যাঃ বৈষয়িক অধিকরণ কারক হলো বিষয় বিশেষে কারো দক্ষতা/ক্ষমতা থাকা। যেমন- লাবু বিজ্ঞানে ভালো। তিনি ব্যাকরণে পণ্ডিত। ❌
ব্যাখ্যাঃ এখানে সাধনা কীর্তিমান হওয়ার একটি উপায় বোঝাচ্ছে। উপায়/সহায়ক/যন্ত্র বোঝালে করণ কারক হয়। যেমন- ছেলেরা বল খেলে(বল একটি উপকরণ) পরিশ্রমে ধন আনে (উপায়) ❌
ব্যাখ্যাঃ করণ কারক হলো যন্ত্র/সহায়ক/উপায়। যা দিয়ে আপনি কোনো কাজ করেন তা-ই করণ কারক। আপনি কলম দিয়ে লিখেন এখানে কলম হলো করণ কারক। লাঙল দিয়ে হাল চাষ করেন। এখানে লাঙল হলো করণ কারক। যেমন- ছেলেরা বল খেলে (বল একটি উপকরণ) পরিশ্রমে ধন আনে (উপায়) কালির দাগ দাও (কালি একটি উপকরণ) ❌
ব্যাখ্যাঃ ক্রিয়াকে কে বা কারা দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাকে কর্তৃকারক বলে। বুল্বুলিতে ধান খেয়েছে। আমার যাওয়া হয়নি। ❌
ব্যাখ্যাঃ দুটি কর্তা একত্রে এক জাতিয় কাজ করলে তাদের ব্যতিহার কর্তা বলা হয়। যেমন- বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জিল খায়। রাজায়-জারায় লড়াই। উলুখাগড়ার প্রাণান্ত। ❌
আপনি ২০ নম্বরে পেয়েছেন নম্বর।
শতকরা পেয়েছেন ...........