প্রতিদিনই নতুন নতুন টেস্ট এবং অধ্যায় আপলোড করা হচ্ছে। আপনি চোখ রাখুন আর কোনো মন্তব্য থাকলে পেইজ এর শেষে মন্তব্য বক্স-এ মন্তব্য করুন। ধন্যবাদ।
ব্যাখ্যাঃ কল্যাণ', নিক্কণ‘ ও ‘ বিপণি'—শব্দগুলো ‘ণ’-এর স্বভাবগত নিয়মে গঠিত হয়েছে। অন্যদিকে প্র, পরি, নির— এ তিনটি উপসর্গের পর ‘প'-বর্গের ৫টি (প, ফ, ব, ভ, ম) বর্ণ থাকলে তারপরে 'ন' ধ্বনি থাকলে তা মূর্ধন্য 'ণ' হয়। যেমন : প্রবণ, প্রমাণ ইত্যাদি। সুতরাং সঠিক উত্তর (খ) । ❌
ব্যাখ্যাঃ ❌
ব্যাখ্যাঃ ণ-ত্ব বিধানের নিয়ম অনুযায়ী ট বর্গীয় ধ্বনির আগে তত্সম শব্দে ন’ এর স্থলে সব সময় ‘ণ হয়। যেমন- ঘণ্টা, লণ্ঠন, কাণ্ড ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ তৎসম শব্দের বানানে মূধন্য ণ এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মই ণত্ব বিধান। বাংলা ভাষায় সাধারণত মূর্ধন্য-ণ ধ্বনির ব্যবহার নেই। সে জন্য বাংলা (দেশি), তদ্ভব ও বিদেশি শব্দের বানানে মূর্ধন্য-ণ বর্ণ লেখার প্রয়ােজন হয় না। কিন্তু বাংলা ভাষায় বহু তৎসম বা সংস্কৃত শব্দে মূর্ধন্য-ণ এবং দন্ত্য-ন এর ব্যবহার আছে। তা বাংলায় অবিকৃতভাবে রক্ষিত হয়। ❌
ব্যাখ্যাঃ বাংলা ভাষায় বহু তৎসম বা সংস্কৃত শব্দে মূর্ধন্য-ণ এবং দন্ত্য-ন এর ব্যবহার আছে। তা বাংলায় অবিকৃতভাবে রক্ষিত হয়। সংস্কৃত ক্রন্দন শব্দটি গঠিত হয়েছে,vক্রন্দ + অন (ল্যট)। চাণক্য, মাণিক্য, গণ শব্দের স্বভাবতই ণ হয়। ❌
ব্যাখ্যা : ❌
আপনি ২০ নম্বরে পেয়েছেন =
শতকরা পেয়েছেন ...........=