প্রতিদিনই নতুন নতুন টেস্ট এবং অধ্যায় আপলোড করা হচ্ছে। আপনি চোখ রাখুন আর কোনো মন্তব্য থাকলে পেইজ এর শেষে মন্তব্য বক্স-এ মন্তব্য করুন। ধন্যবাদ।
ব্যাখ্যাঃ ‘টাপুর-টুপুর অব্যয় পদ। যেসব অব্যয় পদ কোনাে বস্তু বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, তাদেরকে অনুকার বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে। যেমন : বৃষ্টিপড়ার শব্দ-টাপুর- টুপুর, বজ্রের ধ্বনি-কড়কড়, স্রোতের ধ্বনি-কল কল, চুড়ির শব্দ-টুং টাং ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ উৎসগত দিক থেকে শব্দ পাঁচ প্রকার। যথা : ১. তৎসম, ২. অর্ধ-তৎসম, ৩. তদ্ভব, ৪. দেশি ও ৫. বিদেশি। গঠনগত দিক থেকে শব্দ দুই প্রকার। যথা : ১. মৌলিক শব্দ ও ২. সাধিত শব্দ। অর্থগত দিক থেকে শব্দ তিন প্রকার; যথা : ১. যৌগিক শব্দ; ২. রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ ও ৩. যােগরূঢ় শব্দ। ❌
ব্যাখ্যাঃ বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি শব্দই এক একটি পদ। বাংলা ব্যাকরণ অনুযায়ী পদ প্রধানত দুই প্রকার। যথা : সব্যয় পদ ও অব্যয় পদ। আবার সব্যয় পদ চার প্রকার। যথা : বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম ও ক্রিয়া। সুতরাং পদ মােট পাঁচ প্রকার। যথা : বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, ক্রিয়া এবং অব্যয়। ❌
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত অপশনে বিশেষ্য শব্দ হলাে ‘ বিস্ময়। বিস্ময় শব্দের বিশেষণ হলাে বিস্মিত। অন্যদিকে ভগ্ন, মধুর ও রেশমি বিশেষণ শব্দের বিশেষ্য হলাে- যথাক্রমে ভঙ্গ, মধু ও রেশম। ❌
ব্যাখ্যাঃ যে পদ বিশেষ্য, সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে, তাকে বিশেষণ পদ বলে। যেমন- দ্রুত চল। এখানে দ্রুত’ শব্দটি ক্রিয়া বিশেষণ । ❌
ব্যাখ্যাঃ বিশেষ্যের পরিবর্তে যে শব্দ ব্যবহৃত হয়, তাকে সর্বনাম পদ বলে। প্রদত্ত অপশনে ব্যক্তিবাচক সর্বনাম পদ হলাে ‘সে’। ব্যক্তিবাচক আরাে কয়েকটি সর্বনাম পদ হলাে : আমি, আমরা, তুমি, তােমরা, তাঁরা, তিনি, এ, এরা, ও, ওরা ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ ❌
ব্যাখ্যাঃ ন ব্যয় = অব্যয়। যার ব্যয় বা পরিবর্তন হয় না, অর্থাৎ যা অপরিবর্তনীয় শব্দ তাই অব্যয়। বাংলা ভাষায় তিন প্রকার অব্যয় শব্দ রয়েছে- ১. বাংলা অব্যয় : আর, আবার, ও, হাঁ, না ইত্যাদি। ২. তৎসম অব্যয় : যদি, যথা, সদা, সহসা, হঠাৎ, অর্থাৎ, বৈদাৎ বরং, পুনশ্চ, আপাতত, বস্তুত ইত্যাদি। ৩. বিদেশি অব্যয় : আলবত, বহুত, খুব, শাবাশ, খাসা, মাইরি, মারহাবা ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ ‘ধন’ শব্দটি বিশেষ্য পদ। ধন-বলতে সম্পদকে বুঝায়। কোনাে কিছুর নামকে বিশেষ্য পদ বলে। বাক্যমধ্যে ব্যবহৃত যেসব পদ দ্বারা কোনাে ব্যক্তি জাতি, সমষ্টি, স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বােঝানাে হয় তাদের বিশেষ্য পদ বলে। ❌
ব্যাখ্যা : যে সকল অব্যয় বাক্যের অন্য পদের সঙ্গে কোনাে সম্বন্ধ না রেখে স্বাধীনভাবে নানাবিধ ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়, তাদের অনন্বয়ী অব্যয় বলে। যেমন উচ্ছাস প্রকাশে মরি মরি! কী সুন্দর প্রভাতের রূপ! এছাড়া স্বীকৃতি বা অস্বীকৃতি জ্ঞাপনে, সম্মতি প্রকাশে, অনুমােদনবাচকতায়, সমর্থনসূচক জবাবে, যন্ত্রণা প্রকাশে, ঘৃণা বা বিরক্তি প্রকাশে সম্বােধনে, সম্ভাবনায় ইত্যাদিতে অনন্বয়ী অব্যয় হয়। ❌
ব্যাখ্যাঃ যে পদ সর্বদা অপরিবর্তনীয় থেকে কখনাে বাক্যের শােভা বর্ধন করে, কখনাে একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযােগ বা বিয়ােগ সম্বদ্ধ ঘটায়, তাকে অব্যয় পদ বলে। বাংলা ভাষায় তিন প্রকার অব্যয় শব্দ রয়েছে। যেমন : বাংলা অব্যয় শব্দ, তৎসম অব্যয় শব্দ : এবং বিদেশি অব্যয় শব্দ। বাংলা অব্যয় জাতীয় শব্দ হলাে : না, আর, আবার, ও, হ ইত্যাদি। তৎসম অব্যয় শব্দ যদি, যথা, সদা, সহসা, অর্থাৎ হঠাৎ বরং, পুনশ্চ ইত্যাদি। বিদেশি অব্যয় শব্দ: আলবত, বহুত, খুব, শাবাশ, খাসা, মাইরি, মারহাবা ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ কোনাে কিছুর স্বাভাবিক বা কাল্পনিক অনুকৃতিবিশিষ্ট শব্দের রূপকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। এ জাতীয় ধ্বন্যাত্মক শব্দের দুইবার প্রয়ােগের নাম ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি। ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত্ব, আধিক্য ইত্যাদি বােঝায়। ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তির কয়েকটি উদাহরণ হলাে : ঝম ঝম (বৃষ্টি পড়ার শব্দ), হু হু (বাতাস প্রবাহের শব্দ), কুহু কুহু (কোকিলের ডাক), মড়মড় (গাছ ভেঙে পড়ার শব্দ) ইত্যাদি। ❌
আপনি ২০ নম্বরে পেয়েছেন =
শতকরা পেয়েছেন ...........=