প্রতিদিনই নতুন নতুন টেস্ট এবং অধ্যায় আপলোড করা হচ্ছে। আপনি চোখ রাখুন আর কোনো মন্তব্য থাকলে পেইজ এর শেষে মন্তব্য বক্স-এ মন্তব্য করুন। ধন্যবাদ।
ব্যাখ্যাঃ ... ❌
ব্যাখ্যাঃ লুঙ্গি’ বর্মি ভাষার শব্দ। এ ভাষার আরও কিছু শব্দ হলাে : ফুঙ্গি, কিয়াং, লামা ইত্যাদি। আরবি : আল্লাহ, যাকাত, হালাল, হারাম ইত্যাদি। ফারসি : আমদানি, রপ্তানি, আয়না, তালাশ ইত্যাদি। হিন্দি: পুরি, পানি, টহল, মিঠাই ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ ...। ❌
ব্যাখ্যাঃ নগদ’ শব্দটি আরবি ভাষার শব্দ। বিভিন্ন বিদেশি ভাষার শব্দ বাংলা ভাষায় স্থান পেয়েছে, এসব শব্দকে বিদেশি শব্দ বলে। যেমন- আরবি : আল্লাহ, ইসলাম, খবর ইত্যাদি৷ ফারসি : আইন, নবাব, আমদানি ইত্যাদি। পর্তুগিজ : আনারস, বালতি, সাবান ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত অপশনগুলাের মধ্যে দাম হলাে গ্রিক শব্দ। লিচু, লুঙ্গি ও চাবি যথাক্রমে চীনা, বর্মী ও পর্তুগিজ শব্দ। ❌
ব্যাখ্যাঃ হরতাল, খদ্দর, জয়ন্তি হলাে গুজরাটি ভাষার শব্দ। ওলন্দাজ ভাষার কয়েকটি শব্দ হলাে- ইস্কাপন, টেক্কা, তুরুপ, রুইতন, হরতন। তুর্কি ভাষার কয়েকটি শব্দ হলাে- উজবুক, কুলি, কর্নিশ, দারােগা, বাবা, রাশ, বাবুর্চি। হিন্দি ভাষার কয়েকটি শব্দ হলাে- পানি, বাচ্চা, চানাচুর, খানাপিনা, দাদা, নানা, মিঠাই ৷ ❌
ব্যাখ্যাঃ... ❌
ব্যাখ্যাঃ নামায’ শব্দটি এসেছে ফারসি ভাষা থেকে। ফারসি ভাষার আরাে কয়েকটি শব্দ হলাে- রােজা, খােদা, বেহেশত, চশমা, দোকান, দোজখ, জবানবন্দি, বান্দা, আমদানি, মেথর, দফতর, রফতানি, হাঙ্গামা ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যা: যেসব সংস্কৃত শব্দ যুগ-যুগান্তর ধরে বিবর্তনের পথে প্রাকৃত অপভ্রংশের মধ্য দিয়ে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় গৃহীত ও ব্যবহৃত হয়েছে, সেসব শব্দকে বলা হয় তদ্ভব শব্দ। কয়েকটি তদ্ভব শব্দ হলাে- চাঁদ, কামার, হাত, চামার, কান, মাথা, পা, সাপ ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ খ্রিস্টাব্দ’একটি মিশ্র শব্দ। ইংরেজি + তৎসম শব্দ মিলে খ্রিষ্টাব্দ শব্দটি গঠিত হয়েছে। খ্রিস্টাব্দ ছাড়া আরাে কয়েকটি মিশ্র শব্দ হলাে আইনজীবী, বেটাইম, রাজাবাদশা,পকেটমার, চৌহদ্দি, হেডমৌলভী, হাটবাজার। ❌
ব্যাখ্যাঃ ' ফারসি ভাষার শব্দ। চশমা ছাড়াও ফারসি ভাষার আরাে কয়েকটি শব্দ হলাে— আমদানি, রপ্তানি, হাঙ্গামা, জখম, তারিখ, বেগম, রােজা, নামাজ, খােদা, ফেরেশতা, বেহেশত ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ ছোট ও সহজ শব্দের সাহায্যে বড় ও জটিলতর শব্দ তৈরিকে বলে শব্দগঠন ৷ শব্দগঠন প্রক্রিয়া বিভিন্ন এবং সেগুলাে নানা বিচিত্র অর্থ প্রকাশে সহায়তা করে। যেমন— ১. শব্দের আগে উপসর্গ যােগ করে (বিমুখ)। ২. শব্দের শেষে প্রত্যয় যােগ করে (মুখি = মুখ + ই)। ৩. সমাসের সাহায্যে (মুখাগ্নি)। ৪. সন্ধির সাহায্যে (মুখ্য = মুখ + য)। ৫. প্রবাদ-প্রবচনের সাহায্যে (মুখ রাখা) ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ বাংলা ভাষায় যেসব সংস্কৃত শব্দ কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত আকারে ব্যবহৃত হয়, সেগুলােকে বলে অর্ধ-তৎসম শব্দ। তৎসম মানে সংস্কৃত আর অর্ধ-তত্সম মানে আধা সংস্কৃত। যেমন- জ্যোৎস্না > জ্যোছনা, শ্রাদ্ধ > ছেরাদ্দ, গৃহিণী > গিন্নী, বৈষ্ণব > বােষ্টম, কুৎসিত > কুচ্ছিত। যেসব শব্দের মূল সংস্কৃত ভাষায় পাওয়া যায়, কিন্তু ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ধারায় প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে আধুনিক বাংলা ভাষায় স্থান করে নিয়েছে, সেসব শব্দকে বলা হয় তদ্ভব শব্দ। যেমন : হস্ত > হথ > হাত। যেসব শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে অপরিবর্তিত অবস্থায় বাংলায় এসেছে, সেসব শব্দকে তৎসম শব্দ বলে। যেমন : চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ভবন ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ যেসব শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে কোনাে রূপ পরিবর্তন ছাড়াই সরাসরি বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে, সেসব শব্দকে বলা হয় তৎসম শব্দ। যেমন : ব্যাকরণ, চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ঘন, ধর্ম, অন্ন, বস্ত্র, গৃহ, অশ্ব, কর্ম, আকাশ, বায়ু ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ আদালত আরবি ভাষার শব্দ। এ ভাষার আরাে কিছু শব্দ হলাে : আল্লাহ, ইসলাম, খবর, ইনকিলাব, দালাল ইত্যাদি। বাংলা ভাষার শব্দ: হাঁড়ি, টেকি, বাতাসা ইত্যাদি। পর্তুগিজ ভাষার শব্দ : আনারস, বেগম, বাতাবি, সাবান ইত্যাদি। ফারসি ভাষার শব্দ: আইন, নবাব, নামাজ, সবুজ, সাদা ইত্যাদি। ❌
ব্যাখ্যাঃ .... ❌
আপনি ২০ নম্বরে পেয়েছেন =
শতকরা পেয়েছেন ...........=